ইত্তারে আঁরে তুই আর ন জ্বালাই ও এক বেকার যুবক অনেক চেস্টা করে ও কোন চাকরি পাচ্ছেনা। তাই হতাশ হয়ে অনেক পীর ফকির এর কাছে গিয়েছে। কিন্তু কোন লাভ হলনা। তার এই অবস্তা দেখে এক বন্ধু বলল "জ্যোতিষী রেখা বাবা" এর কাছে চল। ঊনি হাতের রেখা দেখে সব বলে দিতে পারে।
বেকার যুবক মনে মনে বলল
কত পীর ফকির ফেল মারল, আর তোর "জ্যোতিষী রেখা বাবা" কি আর করতে পারবে ! তবু ও বন্ধুর কথা রাখার জন্য "জ্যোতিষী রেখা বাবা" এর কাছে গেল।
বেকার যুবক ঃ "জ্যোতিষী রেখা বাবা" এর দিকে হাত বাড়িয়ে দিল।
"জ্যোতিষী রেখা বাবা"ঃ ধ্মক দিয়ে বলল, হাত নামা। প্যান্টের চেইন খোল।
বেকার যুবক ঃ ভয়ে ভয়ে প্যান্টের চেইন খুলল।
"জ্যোতিষী রেখা বাবা"ঃ বেকার যুবকের ধনে ....... মাথাটা বেশ ভাল করে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখে বলল, যা বেটা অমুক মাসের অমুক তারিখে তোর চাকরি হবে।
বেকার যুবক ঃ "জ্যোতিষী রেখা বাবা" এর কাছ থেকে চলে আসল এবং মনে মনে গাল দিল। বেটা কত পীর ফকির তাবিজ , পানি পড়া দিল কাজ হল না, আর তুই "জ্যোতিষী রেখা বাবা" ধনে ......মাথা দেখে বলে দিলি। যত সব ভন্ডামী।
একদিন ঠিকই "জ্যোতিষী রেখা বাবা" এর কথা অনুসারে অমুক মাসের অমুক তারিখে বেকার যুবকের চাকরি হয়ে গেল।
বেকার যুবক দৌড়ে "জ্যোতিষী রেখা বাবা" এর কাছে গেল এবং পা চেপে ধরে বললঃ বাবা কত পীর ফকির তাবিজ, ঝারফুক কইরা পারলণা, আর আপনি আমার " ধনে ......মাথা দেখে" বলে দিলেন। কিভাবে সম্ভব ?
"জ্যোতিষী রেখা বাবা"ঃ আরে বেটা হাত মারতে মারতে হাতের সব রেখা
তো তোর " ধনে ......মাথায়" চলে গেছে। আমি শুধু তোর " ধনে ......মাথা দেখে" ভবিষ্যত বলে দিলাম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।