facebook e শেয়ার করতে ভুলবেন না
░░░░░░░░░░░░▄▄░░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░░░█░░█░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░░░█░░█░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░░█░░░█░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░█░░░░█░░░░░░░░░░░░░ ██████▄▄█░░░░░██████▄░░░░░░░ ▓▓▓▓▓▓█░░░░░░░░░░░░░░█░░░░░░ ▓▓▓▓▓▓█░░░░░░░░░░░░░░█░░░░░░ ▓▓▓▓▓▓█░░░░░░░░░░░░░░█░░░░░░ ▓▓▓▓▓▓█░░░░░░░░░░░░░░█░░░░░░ ▓▓▓▓▓▓█░░░░░░░░░░░░░░█░░░░░░ ▓▓▓▓▓▓█████░░░░░░░░░██░░░░░░ █████▀░░░░▀▀████████░░░░░░░░ ░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░
আশা করি সবাই ভাল আসেন। নিচের দেওয়া ঘটনটি আফিফের বড় ভাই থেকে বর্ণিত
আমার নাম সাকীব। আফিফ আমার ছোট ভাই। নাহিয়ান আমার এবং আফিফের দীর্ঘদিনের বন্ধু।
গতপরশু (১১ ই সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে আফিফ আমাকে জানায় নাহিয়ানকে পুলিশ এ্যরেস্ট করেছে।
স্বাভাবিকভাবেই খুবি অবাক হই এবং ঘটনার আগা মাথা কিছুই বোধগম্য হলোনা। কারই বা হবে যদি শোনেন আপনার খুব পরিচিত কোন বন্ধুকে গ্রেফতার করা হয়েছে স্বর্ণ চুরির অভিযোগে, তাও আবার সে যেই বিল্ডিংয়ে থাকে সেই বিল্ডংয়ের এক ফ্ল্যাট থেকে। যাই হোক, আমার তখন চেম্বারে যাওয়ার কথা (আমি একটা ল চেম্বারে কাজ করি)। বাসা থেকে আমি বের হই আরো খানিক্ষন পরে, ২ টার দিকে। যাওয়ার পথে আরেক বন্ধু এ্যান্টনের সাথে কথা হয়।
সবারি একই অবস্থা, কেউ কিছু বুঝতে পারছেনা। থানায় নাহিয়ানকে দেখতে যাব কিনা চিন্তা করে শেষ পর্যন্ত ঠিক করলাম যে এখন না যাই। কিন্তু আমি রাইফেলস স্কয়ার পার হয়ে যখন সিটি কলেজ এর সামনে এলাম তখন ভাবলাম দেখা করেই যাই। এমনিতেই খুবি বাজে ফিলিংস হচ্ছিলো চিন্তা করে যে ও একটা কি ঝামেলার মধ্যে পরলো। বলা বাহুল্য আমরা কেউ স্বর্ণ চুরির কাহিনী এক ফোটাও বিশ্বাস করিনাই।
ড্রাইভারকে গাড়ী ঘুরিয়ে ৬ নাম্বার রাস্তায় থানায় যেতে বললাম।
থানায় তখন অলরেডি লম্বু অভি আর পিচ্চি অভি ছিলো (দুজনি আফিফ এবং আমার বন্ধু। যাদের কথা উল্লেখ করবো এখানে সবাই সবার ফ্রেন্ডস। কেউ বড়ো, কেউ ছোট। দুই আভি আফিফের সমান, আফিফ আমার থেকে পাচ বছরের ছোট।
নাহিয়ান আমি জামশেদ ব্যাচমেট ইত্যাদি)। থানায় যেয়ে জানলাম জামশেদ (পাওয়ারসার্জের ভোকালিস্ট) আঙ্কেল (নাহিয়নের আব্বা) আর সাদমানকে (নাহিয়ানের ছোট ভাই) নিয়ে থানায় আসতেসে। ভাবলাম আর কিছুক্ষন থাকি দেখা করে যাই আঙ্কেলের সাথে। আমি, দুই অভি অপেক্ষা করতে থাকলাম। আঙ্কেল আসলো।
সাদমান বললো আন্টি নাকি খুব কান্নাকাটি করতেসে। আরো বললো পুলিশ যখন বাসায় যায় তখন নহিয়ান ঘুমায় ছিল। ওরা নাকি ঘুমের মধ্যেই ওকে হ্যান্ডকাফ পরাইসে তারপর টেনে হিচড়ে নিয়ে আসছে। কাপড় বদলানো এমনকি স্যান্ডেলো পরার সুযোগ দেয়নাই।
আড়াইটা থেকে সাড়ে তিনটা তেমন কিছুই ঘটলোনা।
এর মধ্যে শুধু আঙ্কেল থানার একজন অফিসারের সাথে কথা বললেন অনেক্ষন। তারপর আমরা অনেক চেষ্টা করেও নাহিয়ানের সাথে দেখা করতে পারলামনা। আমরা সবাইযে দেখা করতে চাচ্ছিলাম তা না। শুধু আঙ্কেল পারলেই হয়। কিন্তু ওরা দিলনা।
আনুমানিক তিনটার দিকে আফিফ আমাকে ফোন দেয়। আমি বলি যে আমি থানায়। ও তখন বলে যে ও আসতে চায়। তার ২০ মিনিটের মধ্যে আফিফ আসে। এর মধ্যে আরো কয়েকজন ফ্রেন্ডও আসে।
রাজু ভাই ছিলেন (আমার সাথে ওনার সেরকম পরিচয় নেই। উনি ওয়ারফেইজের ম্যানেজার)। কথা হয় যে টিপু ভাই, হামিন ভাই সহ বামবার সবাই আসবেন, বাচ্চু ভাই আসবেন নাহিয়ানকে দেখতে এবং পুলিশের সাথে কথা বলা সহ সামগ্রিক সাহায্যের জন্য।
আমরা তখন থানার ঠিক পাশে ভাঙ্গা গাড়ী রাখে যে জায়গাটায় সেখানে দাঁড়িয়ে আছি। আমি, দুই অভি, রাজু ভাই, জামশেদ।
তখন প্রায় পাচটা বাজে। আমরা কথা বলতেসিলাম কি হবে তাই নিয়ে। হঠাৎ সিভিল পোশাক পড়া ১৫/১৬ জন লোক আসে এবং চারপাশ থেকে আফিফকে ধরে, যদিও ননভায়োলেন্টলি। আফিফকে জিজ্ঞাসা করে 'আপনার নাম কি আফিফ'? আফিফ হ্যা বললে ওরা বলে আমাদের সাথে একটু আসেন। বলে টানতে শুরু করে।
আমি আতঙ্কিত হয়ে বার বার জিজ্ঞাসা করতে থাকি কেন। কেউ আমার কথার জবাব দিলোনা। আমি পিছে পিছে যেতে গেলে ধাক্কা দিয়ে আমাকে সরিয়ে দেয়। তাও আমি পিছে পিছে যেতে থাকি আর জিজ্ঞেস করতেসিলাম 'কেন নিচ্ছেন এটা অন্তত বলেন প্লিজ। ' আমাকে থানার গেট থেকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেয়।
আমি ৩/৪ সেকেন্ড দাড়িয়ে থেকে আবার ঢুকতে চেষ্টা করি, আবারো আমাকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেয় সিভিল পোশাক পরা লোকগুলো। তখন ওরা আফিফকে ঘিরে ধরে থানার ভেতরে নিয়ে যাচ্ছে। আমি আবার ঢুকতে চেষ্টা করি তখন কে যেন চিৎকার করে কিছু একটা বলে। আমি কিছুই শুনতে পাচ্ছিলামনা। আমার কাছে তখন দেখি গেটে পাহারাদার পোশাকধারী একজন পুলিশ কিছু একটা বলতেসে আমাকে।
একটু প্রকৃতস্ত হোয়ার পর শুনলাম লোকটা আমাকে খুব নম্র কন্ঠে বাইরে যেতে বলছে আর বলসিলো যে ওদের কথা না শুনে কোন লাভ নাই। আমি তখন গেট থেকে বের হয়ে চলে আসি। লম্বু অভি সারাক্ষনি আমার আসে পাশে ছিলো কিন্তু আমি খেয়াল করিনাই। ও আমাকে বললো মাথা ঠান্ডা রাখতে। আমরা খনিক্ষন দাঁড়িয়ে থাকলাম।
একটু পরেই একজন থানা থেকে এসে আফিফের ভাইকে ডাকলো। আমি গেলাম তার সাথে। যেয়ে দেখি ওরা তখনো থানার ভিতরের দরজায় আফিফককে ঘিরে আছে, প্রায় দশজনের মতো। আফিফের চেহারা ভীত। আমি কছে যাওয়ার পর একজন বললো ওর ব্যাগ আর মোবাইল নিয়ে যান।
আমি ওইলোকের হাত ধরে বললাম 'প্লিজ আমাকে বলেন কেনো ওকে অ্যারেস্ট করতেসেন? কোন স্পেসিফিক এ্যালেগেশন কি আছে?'
আমি যার সাথে কথা বলতেসিলাম তার নাম এস আই জাকির। আল্লাহ এই ব্যক্তিকে হাসিমুখে নির্মমতম কথা বলার ক্ষমতা (!!) দান করেছেন। উনি আমাকে জানালেন যে অভিযোগ আছে কিন্তু তিনি আমাকে বলবেননা। আফিফকে ওরা তখন ভেতরের দিকে নিয়ে গেল যেখনে আমি যেতে পারলামনা। যাওয়ার আগে আমি আফিফকে বললাম ভয় না পেতে।
তখন জনৈক সিভিল পোশাকধারী পুলিশ সদস্য অত্যন্ত ডার্ক হিউমার উপহার দিলেন আমাকে। I'm not making this up. লোকটা খুব আন্তরিক ভঙ্গিতে হেসে বললো, 'এটা কিন্তু আপনি খুব পারফেক্ট একটা কথা বলসেন। ভয় পাবেনা। আসলেই ভয় পাওয়ার কিছু নাই। ' এর খানিক্ষন পর আমি এস আই জাকিরকে আবার পেয়ে জিজ্ঞাসা করি অভিযোগ কি।
উনি বললেন না। বরং বার বার বললেন 'এত টেনশন করেন কেন, টেনশনের কিছু নাই। ' তার এই কথা শুনে আমি খানিকটা কনফিউজড খানিকটা আশাবাদী হয়ে জিজ্ঞাসা করলাম যে আফিফকে ওনারা জিজ্ঞাসাবাদ করবেন কিনা। উনি বললেন জিজ্ঞাসাতো রাতে করবোই আমরা। আমি স্পেসিফিকলি জিজ্ঞাসা করলাম শারিরিক নির্যাতন করা হবে কিনা।
উনি খুব হেসে বললেন 'এগুলাতো একটু করতেই হবে। আপনিতো বুঝেনি। ' এই কথা বলে উনি চলে গেলেন।
এরপর আমি থানা থেকে বের হয়ে ভাবতেসি কি করবো। আব্বা আম্মাকে কিভাবে জানাবো! এর পরবর্তী ১ / দেড় ঘন্টা যে কিভাবে গেসে আমি আসলেই জানিনা।
লম্বু অভি না থাকলে মনে হয় আমার সম্পূর্ণ মনোবলই ভেঙ্গে যেতো। যাই হোক, এর মধ্যে আমি আমার wife, মামা, আর আব্বাকে জানাই ঘটনা। যদিও আব্বার সাথে আমি প্রথমে কথা বলতে পারিনাই, অভি বলসে।
আব্বা থানায় এসে সাথে দুইজন ল'ইয়ারকে নিয়ে ভিতরে যান। আমার আব্বা নিজেও উকিল।
এর মধ্যে হামিন ভাই আর টিপু ভাই আসেন। হামিন ভাই আর টিপু ভাই ভেতরে যান খালেদ ভাইকে নিয়ে। বাইরে তখন ব্ল্যাক এর জাহান ভাই, জামশেদ, সাদমান, দুই অভি, আমি। আরো কয়েকজন ছিলো এদিকে সেদিকে, এখন আমার মনে পড়ছেনা। প্রায় দুই ঘন্টা হয়ে যায় তখনো আমার আব্বা, শাফিন ভাই, হামিন ভাই, খালেদ ভাই ভেতরে।
আমার এক মামাও ছিলেন ভেতরে। এর মধ্যেই সম্ভবত টনি ভাই আসেন। আমি তখন সিদ্ধান্ত নেই ভেতরে গিয়ে আমি নাহিয়ান আর আফিফকে দেখে আসবো। ভেতরে ঢুকে ফ্রন্ট ডেস্কে জিজ্ঞাসা করি, কিন্তু তারা ঢুকতে দিতে রাজি হয়না। আবার অনুরোধ করলে বলে 'ভিতরে স্যারের কাছ থেকে অনুমতি ন্যান।
' আমি ভেতরে ঢুকে সোজা চলে যাই। একদম শেষ প্রান্তে দেখি আই,ও এর অফিস। ওখানে বসেই সবাই কথা বলছে, আব্বা, হামিন ভাই এরা। তার পাশেই আরেকটা রুম এবং সেই রুমের ভেতর জেলখআনা। রুমটায় ঢুকার পর দুই পাশে দুইটা সেল।
একটা লোক টেবিলে বসে কি যেন লিখছিলো আমি তাকে জিজ্ঞেস না করেই ঢুকে ডান পাশের সেল্টার কাছে যাই।
এই সেলেই আফিফকে রেখেছিলো। উপরে লেখা 'মহিলা সেল'। কেউ নাই, শুধু আফিফ একলা। নোংরা, ভেজা, স্যাতসেতে একটা জায়গা।
আফিফ মাটিতে একটা চাদরের উপর বসে ছিলো। প্রচন্ড গরম। ও ঘামে একদম লিটারালি গোসল হয়ে ছিলো। আমাকে দেখে উঠে দাড়ালো। প্রচন্ড মানসিক চাপের মধ্যে ছিলো দেখেই বোঝা যাচ্ছিলো।
আমাকে জিজ্ঞেস করলো কখন বের হতে পারবে? I wish I could give him a less realistic answer. আরো দু একটা কথা বলে আমি উলটা পাশে নাহিয়ানের সেলের কাছে গেলাম।
নাহিয়ান আমাকে দেখে সেলের গেটের সামনে আসলো। ও আমাকে কি বলসিলো আমার প্রতিটা sentence মনে আসে। He was shaking uncontrollably and weeping helplessly while he said this. আমি সেগুলো quote করলামঃ
"সাকীব you won't believe কিভাবে মারসে ওরা আমাকে। কিভাবেযে পিটাইসে।
ইলেক্ট্রিক শক দিসে দুই ঘন্টা। আর লাঠি দিয়ে মারসে। এইখানে আজকে রাতে থাকলে আমি শেষ। মাইরাই ফালাবে আজকে আমাকে। Please get me out of here. Just get me out."
অনেক কিছুই ঘটসে তারপর।
সবকিছু লিখতে চাইনা, কোন পয়েন্টো নাই। আমরা কেউ ঘুমাতে পারতেসিনা গত দুই রাত। এখন সকাল ছয়টা বাজে। জেগে আছি। আম্মা সারা সন্ধ্যা কাঁদার পর ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ঘুম পারানো হইসে।
আমার wife সাড়ে তিনটা পর্যন্ত কেঁদে ঘুমায় গেসে। সাদমান রাতে ফোন দিয়ে বল্লো, 'ভাইয়া, ঘুমাতে পারতেসিনা'। আমাদের ভিতরের আতঙ্ক আর আমার ভাই কি অবস্থায় আছে তা না জানতে পারার যে মানসিক যাতনা তা আর অহেতুক বর্ণনা করার চেষ্টা করলাম না।
জানিনা আজকের মানব বন্ধনের ফলে কি হবে। এ্যাট লিস্ট আমার ভাই আর বন্ধুর জন্য রাস্তায় দাড়ানোর সুযোগ/অধিকারটাতো আছে (এখোনো)।
সেই সু্যোগ ততক্ষন কাজে লাগাতে চাই যাতক্ষন না 'জনগনের সেবক' পুলিশ জনগনের নির্বাচিত 'জনপ্রতিনিধিদের' হুকুম নিয়ে আমাদের টর্চার করার জন্য উঠিয়ে নিয়ে যাবে।
p.s. ১১ তারিখ রাত থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন সিনিয়ার মিউজিশিয়ানরা যে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন তার জন্য কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা আমার জানা নেই। হামিন ভাই সেই সন্ধ্যা থেকে শুরু করে রাত তিনটা/চারটা পর্যন্ত ধানমন্ডী থানায় বসে ছিলেন। বাচ্চু ভাই, বাপ্পা ভাইও ছিলেন রাত তিনটা/চারটা পর্যন্ত। আর যারা আমাদের অন্যান্য বন্ধু আছে তাদের ছাড়াও আমরা হয়তো এতো শক্ত থাকতে পারতামনা।
ত্রিদিব খবর পাওয়ার সাথে সাথে চলে আসছে। লিঙ্কন ভাই থেকে শুরু করে জুয়েল ভাই, ফুয়াদ ভাই সবাই ছিলেন। ওহ ভুলেই গেসিলাম, জুয়েল ভাই সন্ধ্যা থেকেই ছিলেন সেই ভোর পর্যন্ত। জাহান ভাইতো সেইযে আসছেন আর যান নাই। তারা না থাকলেও পারতেন, কিন্তু তারা ছিলেন।
For Nahian and Afif.................
আশা করি facebook e শেয়ার করতে ভুলবেন না
░░░░░░░░░░░░▄▄░░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░░░█░░█░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░░░█░░█░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░░█░░░█░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░█░░░░█░░░░░░░░░░░░░ ██████▄▄█░░░░░██████▄░░░░░░░ ▓▓▓▓▓▓█░░░░░░░░░░░░░░█░░░░░░ ▓▓▓▓▓▓█░░░░░░░░░░░░░░█░░░░░░ ▓▓▓▓▓▓█░░░░░░░░░░░░░░█░░░░░░ ▓▓▓▓▓▓█░░░░░░░░░░░░░░█░░░░░░ ▓▓▓▓▓▓█░░░░░░░░░░░░░░█░░░░░░ ▓▓▓▓▓▓█████░░░░░░░░░██░░░░░░ █████▀░░░░▀▀████████░░░░░░░░ ░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░ ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।