১৩ই আগষ্ট, ২০১১ইং তারিখে তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনীরসহ ৫ জনের সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন৷এ ব্যাপারে আমিও ব্লগে ২টি গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট দিই৷ দুর্ঘটনার ১৫দিন পরে মন্ত্রী মহোদয় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে৷ ঘটনাস্থল দেখে যোগাযোগমন্ত্রী ঢাকা-মানিকগঞ্জ সড়কে দুর্ঘটনাপ্রবণ বাঁকগুলোতে সড়ক বিভাজন (রোড ডিভাইডার) দেওয়ার পাশাপাশি প্রশস্ত করার নির্দেশ দেন৷ ঢাকা-আরিচা সড়কে মোট ১৭টি বাঁকে দ্রুত বিভাজন স্থাপনের নির্দেশ দেন যোগাযোগ মন্ত্রী৷ তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনীরসহ ৫ জনের সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হওয়ার পর যে ২টি গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট দিয়েছিলাম – * তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনীরের সড়ক দুর্ঘটনা, টার্নিং পয়েন্ট ও রোড ডিভাইডার না থাকায় নয়তো? * যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রতি: মহাসড়কের টার্নিং পয়েন্টে (বাঁকে বাঁকে) মিনি রোড ডিভাইডার অথবা স্পিড ব্রেকার বাঁচাতে পারে হাজার মানুষের প্রাণ (নক্সা সংযুক্ত) দূর্ঘটনার ১৫দিন পর যোগাযোগমন্ত্রী মানিকগঞ্জ পরিদর্শন করে মহাসড়কের টার্নিং পয়েন্ট / বাঁকে রোড ডিভাইডার স্থাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ আমি যোগাযোগ মন্ত্রীকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই এবং ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে ১৭টি টার্নিং পয়েন্ট / বাঁকে রোড ডিভাইডার দ্রুত বাস্তবায়নের পাশাপাশি অন্যান্য মহাসড়ক ৪ লেনে উন্নীত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত এর প্রয়োগ ঘটানোর অনুরোধ জানাই৷ এটি হয়ত মহাসড়ক দুর্ঘটনা রোধে সর্বপ্রথম এবং নতুন কৌশল হতে পারে যা ইতিপূর্বে এর প্রয়োগ ঘটেনি৷ এটাও হতে পারে এর সুফল বাংলাদেশ ছাড়িয়ে বিভিন্ন উন্নয়নশীল ও দরিদ্র দেশের মহাসড়ক গুলোতে প্রয়োগ ঘটতে পারে এবং বাঁচাতে পারে মহাসড়কের ভয়াবহ অস্বাভাবিক মৃত্যু হতে অনেক মানুষের প্রাণ৷
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।