একজন ইউনুস খান বেঁচে থাকতে চান গণ মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং উদ্যেগ গ্রহণের মাঝে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,
আপনাকে পশ্চিমবঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী কলা দেখানোর নাম করে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়েছি। কয়েকদিন আগে পত্রিকায় দেখেছিলাম আপনাদের দুজনের মাঝে খুব ভালো সম্পর্ক। প্রায়ই নাকি কথাও বলতেন। কিন্তু মনমোহনের সফরের ঠিক আগে আগে তিস্তা চুক্তির বিরোধিতা করে মমতা যেভাবে বাংলাদেশ সফর বাতিল করেছে তাতে আপনার লজ্জিত হওয়া উচিত।
তাহার সাথে সম্পর্কের ছিটেফোঁটা থাকলেও আলোচনার মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান করা যেতো। নাকি মমতার ছলাকলা বুঝতে পারেননি। ভারতের পানি সম্পদমন্ত্রীও সফর বাতিল করে তিস্তা চুক্তিকে একেবারেই বাতিল করে দিয়েছে।
কিন্তু আপনার শোপিস পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাসি হাসি মুখে মিডিয়াতে বলে বেড়াচ্ছে তিস্তা চুক্তি হবে। মনে রাখবেন বাংলাদেশের স্বার্থক্ষুণ্ন করে যেনো তেনো চুক্তি কতিপয় আওয়ামীলীগের দালাল ও ভারত তোষণকারী ছাড়া কেউ মেনে নিবেনা।
ছিটমহল নিয়ে এ সফরে একটা চুক্তি হওয়ার কথা ছিলো। বিজেপির বিরোধিতায় সে চুক্তিও হবেনা বলে শুনেছি। অথচ কি নিধারুন নির্মমতা আপনার সরকার বিরোধী দলের কথা শুনার/বুঝার চেষ্টাও করেন না একবারও।
আপনাদের আবুল মন্ত্রীগুলা আজকেও ট্রাণজিটচুক্তি করার জন্য যেভাবে নির্ল্লর্জের মতো মিডিয়ার সামনে হাসতেছে, কথা বলতেছে তাতে আমরা শংকিত।
আপনাদের মন্ত্রীরা কেনো এই কথা বলতেছেনা তিস্তা চুক্তি না হলে, ছিটমহল নিয়ে চুক্তি না হলে, সীমান্তে হত্যা-নিগ্রহ-পাথর মারা বন্ধ না হলে ট্রাণজিট দেওয়া হবেনা?
কেনো?
আপনার বৃট্রিশ পার্সপোর্টধারী উপদেষ্টারা আপনার মেয়াদ শেষ হলে একদিনও বাংলাদেশে থাকবে কিনা সন্দেহ জানিয়ে গেলাম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।