কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন..... যে অধ্যাদেশ দিয়ে শুরু সেই অধ্যাদেশের কবলে গ্রামীণ ব্যাংক, ব্যাপারটি খুব আনন্দের এই ভেবে যে ,আমি একটি লেখায় গ্রামীন ব্যাংকে জাতীয়করন করতে বলে ছিলাম।
কিন্তু কেন বলেছিলাম?
আমাকে বাংলাদেশে এমন একজন সত লোক দেখাতে পারবেন কি ? যিনি একদিনের জন্যে ৫লক্ষ টাকা আমানত রেখে, পরদিন আবার ৫ লক্ষ টাকা ফেরত দিয়েছেন বা দিবেন। পারবেন না হয়, তিনি নিরাপত্তার স্বার্থে টাকা গুলো ব্যাংকে জমা দিয়েছেন নতুবা ব্যবসায়ী হলে কোন কোম্পানীকে মালের চালান দিয়ে দিয়েছেন।
আর গ্রামীন ব্যাংকে গ্রামীন নারীদের লক্ষ লক্ষ টাকা সঞ্চয় এর নামে দীর্ঘমেয়াদি সুদের ব্যবসায় আবর্তিত হচ্ছে।
যে প্রলোভনের মধ্যে গ্রামীন নারীদের ফেলা হয়েছে তা ভাবতে গেলে শিহরিত হতে হবে।
প্রায় সারা দেশে প্রত্যেক গ্রামের কিছু কিছু না কিছু মানূষ , মধ্যপ্রাচ্চে শ্রমিকএর কাজ করেন এবং নিয়মিত দেশে রেমিটেন্স পাঠান।
এই শ্রমীকের পাঠানো রেমিটেন্স , ক্ষুদ্র ঋণের নামে গ্রামের গরীব মানুষের ঘামের টাকা প্রতিনিয়ত লুন্ঠিত হচ্ছে।
এই গ্রামীন জনপদের সহজ সরল মানুষরা ব্যাংকের এত জটিল হিসাব বুঝেন না।
এই বিষয়টি নিয়ে আমার এর আগে ব্লগে আরো কয়েকটি লিখা আছে।
আমি আবার দাবী জানাই গ্রামীন ব্যাংকে জাতীয়করন করা হোক ।
নইলে এই নারীদের সঞ্চয় হুমকির মধ্যে পড়তে পারে।
আর সঠিক ভাবে তদন্ত হলে থলের বিড়াল টা বেড়িয়ে পড়বে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।