ল্যাবএইড হাসপাতালের চিকিত্সক ডা. মাজেদুল ইসলাম শুনানির সময় বক্তব্য দিতে তিনি আদালতের সামনে দাঁড়ান ধর্মীয় টুপি পরে।বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দীন চৌধুরী তাকে লক্ষ্য করে বলেন, এটা সর্বোচ্চ আদালত। টুপি খুলুন, কোর্টকে সম্মান করুন। ব্রিট্রিসরা টুপি বা হ্যাট ব্যবহার করে ফ্যাশন হিসেবে তাই কারা টুপি বা হ্যাট খুলে সন্মান দেখায়। কিন্তু টুপি বা হ্যাট যদি হয় ধর্ম বা সংস্কৃতির অংশ তা খুলতে বলা ধর্ম বা সংস্কৃতির অপমান করা। ঐ ধর্ম বা সংস্কৃতির সকল লোককে অপমান করা। যেমন নেপালের পুরূষরা টুপি পড়ে বা শিখরা পাগড়ী পড়ে, তাহলে কোন নেপালী বা শিখ যদি এই আদালতে সাক্ষি দিতে আসে তাকে কী আদালত বলতে পারবে টুপি বা পাগড়ী খুলুন । দু একজনকে দেখলাম এর পক্ষে সাফাই গাইতে। তাদেরকে দোষ দেই না, একজন বিচারপতি যখন এ ধরনের ভুল করে! (অথবা ইচ্ছাকৃত ভাবে বা ক্ষমতার অপব্যবহার) যা আরো ভয়াবহ, তখন আপনাদেরকে দোষ দেই কিভাবে? ধর্ম বা অন্য সংস্কৃতির প্রতি সামান্য শ্রদ্ধাবোধ থাকলে দেশের সবোচ্চ সন্মান পাওয়ার যোগ্য ব্যাক্তিরা এ ধরনের কাজ করতে পারতেন না।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।