পবিত্র রমজান মাসে রোজা রেখে তারাবী নামাজের পর রক্ত দেওয়া কি চাট্টিখানি কথা। কিন্তু তাই করলেন আমার রুমমেট। স্যালুট টু হিম। বন্ধু ফোরকান-কে স্বান্তনা দেবার ভাষা আমার জানা নাই। তার বোনের টুইন বেবী হয়েছিল।
তার মধ্যে একটা বেবীর অবস্থা খুব খারাপ হয়ে গেলে তাকে ঢাকা সেন্ট্রাল হসপিটালে নিয়ে আসে। ইনকিউবেটরে তার অবস্থার কোন উন্নতি হচ্ছিল না। চিকিৎসকের পরামর্শে তাকে দুইবার রক্ত দেওয়া হল। রক্ত দান করেছে আমার রুম-মেট রাফিউল হাসান জুয়েল । তারপরে ও আমরা ব্যর্থ।
পারিনি, বাচ্চা-টিকে বাচাতেঁ পারলাম না। ১ম বার ৩৫ মিলি আর ২য় বার ২৫ মিলি করে দুই বার-ই ও নেগেটিভ রক্ত দিয়েছে আমার রুমমেট ২য় দিনের মাথায়। সবাই তার জন্য দুয়া করবেন। আর বেবী-টি তো বিনা হিসাবে বেহেস্তে চলে যাবে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।