" এনজেল ড্রপ "-এ ধোঁকা খাওয়ার গল্প ।
আজ এক বন্ধু বলল চলে আয় পল্টনে KFC এর নতুন শাখাতে খাইনি সেখানে খাব । বিকেলের বৃষ্টিকে মাথায় নিয়ে গেলাম তার সাথে ইফতার করবো বলে ।
চমৎকার পরিবেশ । মন ভাল হয়ে যায় ।
অর্ডারের সাথে সাথে খাবার হাজির । যদিও নিজেকে গিয়ে আনতে হয় । দাম বেশি কারন নামি রেষ্টুরেন্ট । স্বল্প শিক্ষিত কিছু ছেলে কাজ করে বেয়ারা বা বয় হিসেবে । দোষ তাদের না ।
ম্যানেজমেন্ট যদি তাদের কিছুটা প্রশিক্ষন দিত তাহলে আর ভাল সার্ভিস পেতাম আমরা ।
যাই হোক ইফতার সারলাম । এবার চায়ের পালা । চা আনলাম কাপ ত্রিশ টাকা । চিনি আর দুধ প্যাকেটে দেয় ।
কিন্তু সেটা যে মেয়াদ উর্ত্তীন বুঝলাম চায়ে চুমুক দেয়ার পর । প্যাকেট হাতে নিয়ে দেখলাম মেয়াদ উর্ত্তীনের তারিখ কালি দিয়ে মোছা । তখন মনে পড়ল কক্সবাজারে গত ফেব্রুয়ারীতে স্পাইটের জায়গায় দেয়া পানির কথা ।
অনেক কষ্টের পয়সা খরচ করে একটু ভাল খাবার খেতে আমরা ভাল জায়গায় যাই । কিন্তু নামিদামি রেষ্টুরেন্ট গুলা যখন আমাদের সরল বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে মাথায় বাড়ি দেয় তখন খুব খারাপ লাগে ।
সবাই একটু সচেতন হই । আমি আর খাব না KFC । বাকিটা আপনাদের ইচ্ছা ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।