শনিবার মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব লিমিটেড মিলনায়তনে জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার পাওয়া ক্রীড়াবিদ ও সংগঠকদের সম্মানে স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল আয়োজিত ইফতার পার্টিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত এরশাদ বলেন, “ছোটবেলা থেকেই আমি খেলাধূলার সঙ্গে জড়িত। অনূর্ধ্ব-১৪ দলের যে কোনো খেলায় রংপুরে সব সময় প্রথম হতাম। ঢাকা মোহামেডান আমার প্রিয় ক্লাব। তারা অনেকদিন পর আমাকে ডেকেছে। এতদিন রাগ ছিল, অভিমান ছিল।
আজ অভিমান ভেঙ্গে গেছে। খুশি মনে বাড়ি ফিরবো। ”
মোহামেডান ক্লাব প্রসঙ্গে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি বলেন, “শুনলাম মোহামেডানের টাকা নেই। এটা আমাকে ব্যথিত করেছে। এই ক্লাবটির বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য প্রচুর টাকার প্রয়োজন।
সেজন্য সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসা উচিৎ। আমি সব সময় মোহামেডানের পাশে আছি। তারা আমাকে যখন ডাকবে, পাশে পাবে। ”
“মুক্তিযুদ্ধে মোহামেডানের এবং জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার প্রাপ্ত ক্রীড়াবিদ ও সংগঠকদের অবদান অনস্বীকার্য। সেজন্য আমি তাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।
”
এরশাদের দাবি, তার শাসনামলে মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়াম ও বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি) তৈরি হওয়ায় বিশ্ব ক্রিকেটে আজ বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সম্মানজনক অবস্থান।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “দেশের সীমানা ছাড়িয়ে ক্রিকেট আজ সারা বিশ্বে পরিচিতি পেয়েছে। এটা সম্ভব হয়েছে আমার সময়ে ক্রিকেট স্থাপনা তৈরি ও ক্রিকেটারদের সঠিক পরিচর্যার কারণে। বিকেএসপি না হলে বাংলাদেশের ক্রিকেট সারা বিশ্বে পরিচিতি পেত না। ”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।