বিএনপিকে উদ্দেশ করে ওবায়দুল কাদের বলেছেন ,সরকার বা প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে সমালোচনা করতে সমস্যা নেই। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে সমালোচনা করা যাবে না। কারণ তিনি সমালোচনার ঊর্ধ্বে। আসুন এর কিছু ডিজিটাল কারণ জানা যাক।
১...বাকশালী কুত্তালীগের কামড় থেকে বাঁচার জন্য:
মুজিব বাকশাল গঠন করে স্বাধীন দেশের মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে বোঙ্গাবোঙ্গা মেরেই যাননি রেখে গেছেন বাকশালী কুত্তালীগের জন্য কিছু আদর্শও ।
যারা কামড়া-কামড়িতে সেরা। যে বাকশালের আদর্শে ছাত্রলীগ উজ্জীবত সেই আব্বার নামে যদি কেউ সমালোচনা করে তাহলে ছাত্রলীগ কামড় দিতে পারে। কুত্তালীগের কামড় থেকেই বাচঁতেই সমালোচনার ঊর্ধ্বে রাখতে আহবান।
২...দ্বীনের আলোকে খোলেফাতুল ধর্ম নিরপেক্ষ মাওলানা মুজিব
মনে আছে বছর খানেক আগের ঘটনা?এক আওয়ামী হাম্বা বই বের করেছিল দ্বীনের আলোকে খলিফাতুল মোসলেমিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান?আসলে বইটায় প্রিন্টিং মিসটেক হয়েছিল। নাম হবে দ্বীনের আলোকে খোলেফাতুল ধর্ম নিরপেক্ষ মাওলানা মুজিব ।
এই দ্বীনের আলোকে মাওলানা খোলেফাতুল ধর্ম নিরপেক্ষ মাওলানার ধর্ম নিরপেক্ষতা আদর্শের কারণেই হিন্দুরা স্কুল কলেজে শিক্ষক হয়ে ইসলাম,রাসুল নিয়ে মন্তব্য করার সাহস পাচ্ছে। পৃথিবীর প্রথম ধর্ম নিরপেক্ষ মাওলানা নিয়ে সমালোচনা করলে দেশের ালীয় ধর্ম নিরপেক্ষতা বিনষ্ট হতে পারে।
৩...গনতন্ত্রের ালকন্যা
মনে আছে হাসিনা কইছিলো আমার বাপের মৃত্যের পর এই দেশের মানুষ কান্দে নাই আমি এই দেশের মানুষ কান্দায়া ছাড়ুম। বাকশালী বাপের বাকশালী কন্যার দ্বারা যে সবই সম্ভব ওবায়দুল কাদের জানে। বাকশালী বাপের সমালোচনা করলে হাসিনার জনগণ কাদাঁনোর প্রজেক্ট চালু করলে এই দেশে সুখ যা আছে তাও থাকবেনা।
তাই জনগণকে বাচাঁতেই এমন পরামর্শ কাদেরের। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।