আমি বাজে ছেলে, আমি লাষ্ট বেঞ্চি, আমি পারবো না ! যে নামে তোমাকে ডাকা হয়নি, ভাবছি আজ সেসব নামেই ডাকব, সামনে আসছো না বলে দূরত্বের সমাধিফলকে লিখে ফেলছি যাবতীয় অনুভুতিমালা। এদিকে ভোরের কাশফুলকে বলেছি কানে কানে তোমাকে শুভ জন্মদিন জানাতে, যেখানে একটি ছায়াবতী পাখি তোমার বাড়ির কার্নিশে এসে মায়ার গান শোনাবে- এই অপার্থিব দৃশ্যের কোন দ্বিতীয় সংস্করণ রাখবনা, কেননা তোমার মৌলিক ও অকৃত্রিম হাসির বিনিময়ে কিনে ফেলা যায় কোন ঋতুবতী মেঘ যে সহজাত মুগ্ধতায় এমন দিনে তোমাকে বৃষ্টি কিংবা কদমফুল উপহার দিয়ে দিবে। তুমি মায়াপন্থী জোনাক, ভাবছি তোমার নামে পাখি আঁকব, তুমি বলবে – পাগল! তুই তো পাখি আঁকতে পারিস না । সত্যিই তো আমি তো পাখি আঁকতে গিয়ে একে ফেলেছি তোমার স্নেহভরাচোখ, প্রশয়ের হাসি। আবার এ দিনে তুমি হয়ে উঠতে পারো রঙিন প্রজাপতি; যার অনিচ্ছুক ডানা ছুয়ে কর্পোরেট এই যুগে ভেসে আসে সহজ উচ্ছ্বাস, আনন্দের অভিজ্ঞান। আজ তুমি হেসে উঠলে আমিও হয়ে উঠি স্নেহপ্রবণ ছায়াবাদী কাক যার কোন প্রতিভা নেই, অসাধারণত্ব নেই, তবুও আমার হাতের রেখার দীঘল পরমায়ু তোমার আয়ুতে যোগ হোক, তুমি হও সহস্র বছরের সোনা রোদ্দুর। শুভকামনায় -স্নেহপ্রবণ ছায়াবাদী কাক যার কোন প্রতিভা নেই। [কিছু মানুষ পৃথিবীতে অপরিসীম মায়া নিয়ে জন্মায় আমার ধারণা নিগার আপু সেই কিসিমের মানুষ, আমাদের কাঠখোট্টা, যান্ত্রিক জীবনের মুখোশ, হিংসা, বিদ্বেষের পাশে কেউ মায়ার পুতুল হয়ে না থাকলে খুব ভোর বেলা কাউকে ভালোবাসতে ইচ্ছে করবে না, ঝুম ঝুম বৃষ্টিতে প্লাবণের মুগ্ধতা ভরে ফেলবে না কারো দুচোখ, নক্ষত্রের দিক তাকিয়ে কেউ গভীর মমতায় দুইলাইন কবিতা লিখবে না। এই মায়াপন্থী জোনাকের জন্মদিনে সহস্র বছরের আয়ু কামনা আর পৃথিবীর সকল অপাপবিদ্ধ্ব ভালোবাসা জানাই]
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।