ভালবাসা মানে অন্যের ভালত্বে বাস করা
প্রত্যাবর্তনের পথে
কিছু কিছু ‘কস্টলি’ অতীত থেকে যায়।
কেউ ফেরে, কেউ কেউ কখনো ফেরে না।
কেউ ফিরে এসে কিছু পায়,
মৌলিক প্রেমিক আর কবি হলে অধিক হারায়।
তবু ফেরে, কেউ তো ফেরেই,
আর জীবনের পক্ষে দাঁড়ায়,
ভালোবাসা যাকে খায় এইভাবে সবটুকু খায়।
বর্ষপূর্তিতে সবাইতো কিছু না কিছু লিখে আমি কি লিখব ভেবেই পাচ্ছি না।
যদি বলি, “আমার প্রিয় বন্ধুরা, তোমাদের আমি খুব ভালবাসি, বিশ্বাস হবে তো?”
কিন্তু হৃদয়তন্ত্রীতে যে সুর বাজছে তা শোনাতে পারছি না, তাই রবিঠাকুরের মতন বলছি-
ঠাঁই নাই ঠাঁই নাই ছোট সে তরী
আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।
এখানে কবি তরী বলতে জীবনতরী বুঝিয়েছেন। আমার জীবনতরী তোমাদের সংস্পর্শে এসে কানায় কানায় পরিপূর্ণ আজ। আমার প্রাঙ্গন হয়ত কলোকাকলিতে মুখরিত নয়। তবুও যা পেয়েছি তাতেই খুশি।
কারণ আমি তেমন ভালো কোনো লিখিয়ে নই, কবিও নই, উল্লেখযোগ্য কোন ব্যক্তিত্বও নই; আমি সাধারণের চেয়ে সাধারণ একজন।
কিন্তু কিছু মানুষ পরশ পাথরের মতন আমার জীবনকে পরিবর্তন করেছেন। তাদের ভুলি কি করে? জীবনের প্রতিটি মুহূর্তই শিক্ষণীয়। আজ থেকে এক বছর আগে এখানে এসেছিলাম। শুরুর দিকে কেবল পড়তাম আর ভাবতাম ইস্ আমিও যদি লিখতে পারতাম! কম্যুনিটি ব্লগিং খুব কষ্টকর।
এখানে নিজেকে ঠিক রাখতে হয় সব সময়। সব রকমের কথা শোনার জন্য মন তৈরী করতে হয়। এখানে বিভিন্ন শ্রেণীর, বিভিন্ন পেশার মানুষের পাশে এসে নিজেকে ধন্য মনে করছি। এখানে না এলে বুঝি জীবনের একটা দিক অপূর্ণই থেকে যেত। ব্লগটা একটা ফুলের বাগান।
একে যত্ন করতে হয় রোজ। নিজের হাস্নাহেনা, জুঁই, চামেলিকে জল দিতে দিতে কত কি যে বলি এভাবে!
এখানে এমন এমন কিছু ব্লগার আছেন আমি চিন্তাও করিনি কখনো এদের কাছাকাছি হতে পারব। ভাবতেই ভালো লাগছে আমি তোমাদের সাথে ছিলাম। আবার তাদের জন্য কষ্ট হচ্ছে যারা অসুস্থ মানসিকতার পরিচয় দিয়েছেন বার বার। যে কলম কখনো উঠতে চায়নি তাও উঠলো যাদের কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ করতে গিয়ে।
কিন্তু সবকিছু ছাপিয়ে ভাল মানুষগুলো হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন স্ব-মহিমায়।
আমি কয়েকজনের নাম বলবো যাদের কাছে আমি সত্যি ঋণী। কিন্তু তাই বলে অন্যরা অন্য কিছু ভাবেননা। আমি সকলকেই বন্ধু ভাবি।
আমার প্রিয় ব্লগার, প্রিয় ব্যাক্তিত্ব একজন সহজ সরল বন্ধু সুলভ ব্যাক্তি যাকে আমি শ্রদ্ধা করি।
তিনি আপনাদের প্রিয় ব্লগার-
নস্টালজিক (রানা): পরী গানটা লিখে সে জয় করেছে হাজার মানুষের মন। মুগ্ধ এবং গর্বিত করেছে আমাদেরও। তার আরো গান আরো কবিতা আছে খুবই সুন্দর। শুধু এটুকু বলবো রানা তুমি লিখে যাও তোমার প্রতিভা আছে, তুমি পারবে। একজন বন্ধুসুলভ, একজন ভালোমানুষ, সর্বদা হাসিখুশি এই মানুষটির জন্য আমি অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে প্রার্থনা করছি যেন তার সকল আশা পূর্ণ করেন বিধাতা।
সে দেশের গর্ব, আমাদের গর্ব, সে এমন একজন যার কোন অহমিকা নেই যদিও থাকলে অবাক হতাম না। তার ‘যাযাবর নামা’ লেখাটা সত্যি সুন্দর।
স্বদেশ হাসনাইন: একজন পুরোদস্তুর খাঁটি মানুষ। তিনি দুর্দান্ত লিখেন। একটা গল্পের দিক পরিবর্তন করে পাঠকের মন জয় করতে পারাটা ওনার সহজাত প্রতিভা; এত সুন্দর উদহারণ আমার আর জানা নেই।
কখনো লিখেন আবেগমথিত বিমূর্ত কবিতা, আবার তারপরেই বৈপ্লবিক কিছু। আমার দেখা একজন মানুষ যিনি লেখা ছাড়া কিছুই জানেন না, জানতে চান না। দাদা কিছু মনে করবেন না, আমি দুষ্টুমি করে বলতাম ‘এক কথায় প্রকাশ’। উনি খুব সুন্দর এক কথায় অনেক কথা প্রকাশ করেন। স্বদেশ আজ লিখলাম দাদা।
প্রেরণা যুগিয়েছ দাদা তুমি।
সুলতানা শিরীন সাজি: সাজি আমার সবুজ সাজি! মিষ্টি সবুজ সাজি তার কথার ডালি নিয়ে সকলের মন জয় করে আছে। তার লেখাই আমাকে এখানে আসার সাহস যুগিয়েছে। তার প্রতিটি লেখায় সবুজের ছোঁয়া, একটা নরম পেলব স্নিগ্ধ অনুভূতি। বিধাতা তোমার মঙ্গল করুক।
সাজি দূর প্রবাসে বসে দেশকে এমন ভাবে অনুভব সত্যি দুর্লভ।
ত্রাতুল: যে আমার ছোট ভাই। কতযে দুষ্টুমি করি। দাদা জীবন সত্যি অনেক সুন্দর; একে খুব উপভোগ করতে শেখ। যে আমাকে ফেসবুক মেসেজে কখনো ছোট ভাই, কখনো বড় দাদার মতন কথা বলে গেছে।
দাদাভাই, সবাই ভালো অত হিসেব করে চলা যায় না দাদা। ওর লেখাও কিন্তু দুর্দান্ত। সেই যে ‘বিজন বনের বিভ্রম’ আজও আমাকে বিভ্রমে রেখেছে। কিন্তু কার উপর অভিমান করে ও আর লিখবেই না! হা হা লিখবি তুই।
রেজোওয়ানা: হাউকাউ পার্টি রেজুমনি।
খুব সুন্দর ওর পোস্টগুলো কিন্তু নামের সাথে কাজের মিল একটু কম। কারো কথায় প্রতিবাদ করবেই। তবে পারলে তাকে ব্লক করো রেজু। প্রতিবাদীতো হতেই হবে আমাদের। মেয়ে দেখলে যাদের সুরসুরি লাগে তাদের জন্য এমনটাই হতে হয়।
তুমি লিখ তোমার মত করে আরো সুন্দর সুন্দর পোস্ট।
ফাইরুজ: সদা হাস্যময়ী ফাইরুজ। তোমার প্রোপিক ভালো লাগে খুব খুব। আর সবার আগে জায়গা দখল সত্যি মজার। তোমার মার্জিত আচরণ শ্রদ্ধা জাগায়।
মিষ্টি, সুখি একটি মেয়ে।
পটল: সর্বদা হাসাচ্ছে আর দেখা হলেই চা চাই। আসলেই সে চা খায় কিনা আমার সন্দেহ আছে। অনেকদিন ওর দেখা নেই। ব্যস্ত হয়ে পড়েছে জীবনের তাগিদে।
যেখানেই থাকো ভালো থেকো।
সায়েম মুন: মিষ্টি প্রোপিকটা দিয়ে সব সময়েই হাসছে আর আমাদেরকে নতুন নতুন লেখা উপহার দিচ্ছে; আনছে নতুন চমক। লেখাগুলোও চমত্কার। আরো সুন্দর হোক তোমার লেখা এই কামনা করি।
জিসান শা ইকরাম: যিনি ত্রাণকর্তার মতন উদয় হন, প্রতিবাদী কণ্ঠ।
জানি না ওনার কণ্ঠ ঠিক হয়েছে কিনা। ভাল থেকো জিসান এমনই সবুজ। বন্ধুবত্সল একজন নিখাঁদ ভালো মানুষ।
শিরীষ কবি: শব্দের ভাণ্ডারে সমৃদ্ধ একজন যার কবিতার শিরোনামই মুগ্ধতা ছড়ায়। খুব সুন্দর! বললে কম বলা হয়।
প্রকৃতিকে এত সুন্দর করে বর্ণনা করেন যা পড়ে পাঠক বুঁদ হয়ে থাকে তার লেখায়। একটা নরম আবেশ ছড়িয়ে পরে ওর কবিতায়। বিধাতা আপনার মঙ্গল করুন দাদা।
শায়মা: আমার প্রিয় আপু। দুর্দান্ত লেখে ও।
শায়মা আপু রাগ কর না। সত্যি সময় করে উঠতে পারি না। তুমিতো রবীন্দ্রপ্রেমিক। শায়মা, আমারও রবিঠাকুর খুব প্রিয়। তোমার লেখার স্টাইলটি স্বতন্ত্র এবং চমত্কার।
আর একটি নববর্ষের অপেক্ষা, কখন তোমার অমন মন ভুলানো হৃদয় জুড়ানো লেখা পাব!
সুরঞ্জনা দিদি: ভালো আছতো দিদি? খুব সুন্দর করে কথা বলেন দিদি। মানুষের সব কিছু কিন্তু ভালো হয় না, নিজের মন মত হয় না; তাই নিজেকেই মানিয়ে নিতে হয়।
জুন: ইস্ সত্যি খুব ভালো। ওকে খুব ভালবাসি। হা হা এটা বিশ্বাস হবে না হয়ত, তোমার সরলতা আকর্ষণ করে সকলকে।
তোমার প্রকাশ এতই সাবলীল, একটা ছোট ঘটনা তোমার লেখনিতে কত সুন্দর হয়ে প্রকাশ পায়!
ডেইফ: ভদ্রজন, অমায়িক। খুব ভাল ছেলে। ওকে দেখলে ক্লাসে প্রথম বেঞ্চে বসা ফার্স্ট বয়ের কথা মনে হয়। গুডিগুডি লেখাপড়া ছাড়া কিছুই জানে না এমন।
নাআমি: প্রবাসী হয়েও দেশের চিত্র যেভাবে ফুটিয়ে তুলছ তুমি! খুব ভালো লাগে তোমার পোস্টগুলো।
আহসান জামান: অগোচরে বেড়ে ওঠা একজন দুর্দান্ত কবি!
ইমন জুবায়ের: যার লেখা আনন্দ দেয় আমাদের। শিক্ষা, ইতিহাস, শিল্প-সংস্কৃতি, প্রাচীন সভ্যতা নিয়ে তার লেখাগুলো অপূর্ব!
অনিক: ভালো ছড়াকার। খুব সুন্দর লিখ তুমি।
মহাবিশ্ব: সত্যি একজন ভালো বন্ধু। সুন্দর করে কথা বল তুমি দাদা।
এর চেযে আর বেশি বলা যায় না।
বড় বিলাই: তুমি ডাক্তার এটা জানি। খুব হাসিখুশি একজন মানুষ; তাই থেকো চিরদিন। ওর পোস্টগুলোও খুব সুন্দর হয়!
শোশমিতা: মিষ্টি মিষ্টি আদুরে লেখা ওর। অনেক ভাল লিখ তুমি।
একাকি বাগানে কি কর আপুনি?
মাহী ফ্লোরা: আপু তুমি কি ভুলে গেলে? কি করে বলি! ভোলা যায় না আপু। কাজের চাপে একটু চুপ থাকি আবার আসি। তুমি লিখে যাও মনি।
রিমঝিম বর্ষা: সবাই কি মনের মতন কথা বলেরে পাগলি? তবুও সবার সাথে থাকতে হবে। হাসিখুশি প্রাণোচ্ছল একটি মেয়ে।
সবসময় তাই থেকো।
অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ:..............তোমার অটিজম নিয়ে লেখাটা অনেক ভালো হয়েছে। লেখায়, মন্তব্যে আন্তরিক এবং সাবলীল প্রকাশ ভালো লাগে খুব। আর কারো কথায় অমন ভ্যা করতে হয়না; ছি ছি আমার মতন হবে না হা হা।
ভুত: প্রোপিকটা ভুত-এর নয়।
ও যে মেয়ে অনেক পরে জেনেছি। ভাল থেকো ছোট্ট আপু আমার।
বৃষ্টিধারা: আপু মন খারাপ কেন?.............এখন কেমন আছ জানি না, জানিও। হাসিখুশি মিষ্টি মেয়েটি। কোথায় কেমন আছে জানতে ইচ্ছে হয় খুব।
রিয়েল ডেমোন: আমার এই দুষ্ট ভাইটি খুব ভালো। ওর লেখা গল্পগুলো হাসির এবং খুব সুন্দর। কষ্ট একটাই কিন্তু সেই ক্ষতটা শুকাতে একটুও দেরী হয়নি। নেড়ার বেল তলায় যাওয়ার শখ হয় না কিন্তু ওর হচ্ছে! দূর প্রবাসে একলাটি খুব ভালো থেকো। অল্প সময়ে মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নেয়া এক আশ্চর্য প্রতিভা তোমার।
সব ফুল কি ফুটেরে দাদা কিছু কলি হয়েই ঝরে যায়। একদিন ফুল ফুটবে, পাখি আবার গেয়ে উঠবে গান।
নীরব০০৯:............তুমি নীরবেই বয়ে চলা একটি নদী।
আরিশ ময়ুখ: তুমি খুব খুব ভালো লিখ। .......মন্তব্য না করলেও পড়ি কিন্তু।
উহু রাগ নয়, অভিমান নয়।
সকাল রয়: বিষাদ, দুঃখ এসব ভালো লাগে কিন্তু সব সময় নয়। জীবনে আনন্দ আছে, সুখও আছে। আর সবার সাথেই মিশতে হয়। সবার মাঝে কিছু না কিছুতো পাবে।
ভালো লিখ তুমি। পারছ, পারবে।
সুপান্থ সুরাহী: তোমার একটা লেখা পড়েই খুব ভালো লেগেছিল। অন্যগুলাও অনেক সুন্দর।
মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম: জহির ভাই সব সময় দুষ্টুমি করেন।
হাসিখুশি অমায়িক একজন মানুষ। নাহ আর কিছু বলব না। পেশার প্রতি মনোযোগী তিনি খুব।
সৈয়দা আমিনা ফারহিন: যার সাথে সামুতে কম, ফেবুতেই কথা হয় বেশি অত্যন্ত শালীন, ভদ্র একটি মেয়ে; খুব লক্ষ্মী।
সীমানা পেরিয়ে: ওর সাথে সামুতে কম কথা হয়েছে।
ফেবুতে দুষ্টুমি করে খুব; দুষ্টবালক।
বৃষ্টি ভেজা সকাল: জায়গা দখলে পটু। জমি দখলে নেমো না যেনো আবার!
খন্ডকাব্য: খন্ডিত কাব্য এই বুঝি পড়ে গেল। প্রোপিকটা খুব সুন্দর।
জারনো: সুন্দর লিখ সাংবাদিক দাদা।
লেখোয়ার: বর্তমান ঘটনা-প্রবাহ নিয়ে তুমি খুব সুন্দর লিখ।
লাবণ্য ও মেঘমালা: নামটা এতই ভালো লেগেছে আর কিছুই দেখতে হয় না। তাই লিখেছিলাম তুমি কি কবিতার লাবণ্য? তাই থেকো।
শুভ্রতা: চিরদিন শুভ্র থেক।
আরো অনেকেই আছেন যাদের কথা বলা হয়নি।
আমি চেষ্টা করেছি অন্তত একদিনও যদি তোমরা যারা আমাকে স্মরণ করেছ আমি ঠিকই মনে রেখেছি বন্ধু। এখানে ভালোই লাগছিল কিন্তু এখন যে অবস্থা চলছে বোধ হয় ছেড়েই দিতে হবে। অন্তত মান-সম্মান নিয়ে এখানে থাকা কঠিন হয়ে যাচ্ছে। তবুও বলছি একটা স্যোসাল সাইট-এ আমাদের অবশ্যই সংযত হয়ে চলতে হবে। সবাই যে আমার মনের মত হবে এটা ঠিক নয়।
সবার সব কিছু ভালো লাগবে এটাও ঠিক নয়। সবার কাছ থেকে ভালো জিনিসটুকু নিয়ে, কম্প্রমাইজ করে চলার নামই জীবন! এটা সব ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
আমি খুব ভালো কেউ নই। জেনে বা না জেনে যদি কারো মনে এতটুকুন কষ্ট দিয়ে থাকি তার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসার উষ্ণতায় ভালোই কাটছিল দিনগুলো।
আমার অশান্ত জীবনে তোমাদের সাহচর্য ছিল রোদ্দুরের পর হঠাৎ এক পশলা বৃষ্টি! আজ এই এক বছরের ঝরে যাওয়া স্মৃতি যা ঝরা বকুলসম করতলে নিয়ে বুক ভরে সুবাস নেই। আজও তা আছে আগের মতন যা যেমন থাকার কথা। আমিতো অনেক পেয়েছি। হাসি কান্নার দোলায় ভালইতো ছিলাম বন্ধু। কিছুই দিতে পারিনি সবাই কি পারে বন্ধু?
আমার বন্ধুরা আবার বলছি যেখানেই থাকি তোমরা থাকবে উজ্বল নক্ষত্র হয়ে আমার আকাশে।
এমন যেনো না হয়......................
আজ তারা কই সব? ওখানে হিজল গাছ ছিল এক — পুকুরের জলে
বহুদিন মুখ দেখে গেছে তার; তারপর কি যে তার মনে হল কবে
কখন সে ঝরে গেল, কখন ফুরাল, আহা — চলে গেল কবে যে নীরবে...
তোমরা সবাই আছ আমার মনের মন্দিরে। কি দিতে এসেছিলাম তা ভাবলে দেখব পাওয়ার খাতাটাই পরিপূর্ণ আজ। বলি-
ক্ষণিকের দেখা, ক্ষণিকের হাসি
কিছু কথা, কিছু স্মৃতি, কিছু ব্যথা, কিছু আনন্দ
এইটুকু নিয়ে বলি, সুখে আছি;
মন ও মননে ভালো থাকার নামইতো সুখ।
আমি তোমাদের মাঝে খুব খুব ভালো ছিলাম প্রিয় বন্ধুরা আমার!!!
আজ আবারও বলছি বানান ভুলে ক্ষমা করে দিও। শুধু বলব, গত কয়েকটাদিন খুব খুব ব্যস্ততায় কেটেছে।
আমি ভাবতেও পারিনি লিখতে পারব আজ।
ভালো থেকো আমার সব বন্ধুরা, সদা-সর্বদা। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।