অবুঝ ম্যান। কিচ্চু বুঝি নাই। সৌর্য কোন দিক দিয়া উত্থান হয় । হি হি । যাঁরা স্বঘোষিত রাজাকার ও পাকিস্তানি বাহিনীর দোসর ছিলেন একনজরে তাঁদের তালিকা : ১. মতিউর রহমান নিজামী (পূর্ব পাকিস্তান আলবদর বাহিনীর সর্বাধিনায়ক) ২. আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ (আলবদর বাহিনীর অন্যতম সংগঠক) ৩. আবুল কালাম মোহাম্মদ ইউসুফ (খুলনায় প্রথম রাজাকার বাহিনী গঠনকারী) ৪. মকবুল আহমেদ (চট্টগ্রাম বিভাগীয় শান্তি কমিটির প্রধান সমন্বয়ক) ৫. মুহাম্মদ কামারুজ্জামান (বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলার আলবদর বাহিনীর প্রধান সংগঠক) ৬. আবদুল কাদের মোল্লা (রাজাকার বাহিনীর সমন্বয়কারী) ৭. এ টি এম আজহারুল ইসলাম (আলবদর বাহিনীর রাজশাহী জেলা শাখার প্রধান) ৮. মুহাম্মদ সুবহান (শান্তি কমিটি পাবনা অঞ্চলের প্রধান) ৯. দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী (পিরোজপুর মহকুমার রাজাকার বাহিনীর সমন্বয়ক) ১০. আবু নাসের মোহাম্মদ আবদুজ জাহেদ (চট্টগ্রাম বদর বাহিনীর জেলা প্রধান) ১১. মীর কাশেম আলী (আলবদর বাহিনীর কেন্দ্রীয় সংগঠক) মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতারা, যাঁরা সরাসরি মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিলেন : ১. গোলাম আযম (পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতের আমির) ২. আবদুল খালেক (পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতের সাধারণ সম্পাদক) ৩. আব্বাস আলী খান (পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতের নির্বাহী কমিটির সদস্য ৪. আবুল কালাম মোহাম্মদ ইউসুফ (পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতের নির্বাহী কমিটির সদস্য। ৫. মাওলানা নুরুজ্জামান (পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতের প্রচার সম্পাদক) ৬. আবদুর রহিম (পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতের সহসভাপতি) এই ছয়জনের মধ্যে বাংলাদেশকে স্বীকার না করা কয়েকজনেরই মৃত্যু হয়েছে। যাঁরা বেঁচে আছেন তাঁরাও আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে স্বীকার করেননি। মুক্তিযোদ্ধাদের বেঁচে থাকা রাজাকাররা বলে 'দুষ্কৃতকারী'। সুত্র - কালের কন্ঠ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।