পাওয়ার অব পিপল স্ট্রংগার দেন দি পিপল ইন পাওয়ার। http://mhcairo.blogspot.com/ অনেক সময় মিসরীয় বন্ধুদের সাথে তাদের বিপ্লব ও পরবর্তী অস্থিরতা নিয়ে কথা বলতে গেলে তারা আমাদের সামনে লজ্জা পায়। কারণ তারা ভাবে তারা জাতী হিসেবে অনেক খারাপ তাই তাদের দেশে এই গন্ডগোল চলছে। কিন্তু কিভাবে তাদের বলি যে আমার দেশে এই গন্ডগোল সারা বছর লেগে আছে।
দেশ নিয়ে ভাবতে সত্যিই ভয় লাগছে।
কি হবে, কি হবে ভাব। মনে স্থিতিশিলতা নাই। নাই আনন্দের লেশ মাত্র। স্বপ্নবুনা বন্ধ হয়েছে অনেক আগেই। চলছে শুধু বেঁচে থাকার লড়াই।
সে লড়াইয়েই মারা যাচ্ছে অনেকেই।
কি করা দরকার আর কি করা হচ্ছে? যেখানে ডিজিটালের স্বপ্ন, সেখানে সাংবিধানকে কেন ৭২ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
যেখানে বিষেসজ্ঞদের মতে আগামি ৫০ বছরে চট্রগ্রাম অন্চলে দেশের প্রায় শতকরা ১৫ শতাংশ তলিয়ে যাবে সমুদ্রে, সে নিয়ে নেই কারো মাথা ব্যাথ।
যেখানে শিক্ষিত বেকারে সংখ্যা কোটি ছাড়াবে সেখানে ইন্ডাস্ট্রি না করে বিমান বন্দরের নাম পরিবর্তনে পয়সা খরচ করা হচ্ছে।
শত শত রাজনৈতিন অনক্য সত্বেও যা নিয়ে মতানৈক্য ছিলনা (তত্বাবধায়ক সিস্টেম) তা উঠিয়ে দিয়ে দেশের বারটা বাজানো হচ্ছে।
বিরুধী দল গুলোও শুধু নির্বাচন নির্বাচন বলছে, মানে আমরা ক্ষমতা চাই, আমরাঈঈঈঈঈঈঈঈঈঈঈঈ ক্ষমতা চাই।
ছোট বেলায় মা বলত, ঘুমা না হয় বাঘ আসবে। আজ ঘুমের ঘরে দেখি বাঘ আসছে। আগে যেই র্যাবকে দিয়ে মানুষ ভয় দেখাত আজ সেই রেবকে দেখে মানুষ নিজেই ভয় পাচ্ছে।
যেখানে অর্ধেক মানুষের বাহন ও রুটি রুজির মাধ্যম হলো রিক্সা সেখানে নতুন বিমান বন্দর তৈরির প্ল্যান হচ্ছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।