আল্লাহ তা'লা বলেন, "নিশ্চয় মদ, জুয়া, প্রতিমাসমূহ এবং ভাগ্য নির্ধারক শরকসমূহ অপবিত্র ও শয়তানের কাজ ছাড়া কিছুই না। অতএব, এগুলো থেকে বিরত থাক যাতে তোমরা সফলতা লাভ করতে পার। " সূরা আল মায়েদা - ৯০ নাইন ইলেভেনের সেই দুর্ঘটনার পর আমেরিকার সিআইএ, এফবিআই সহ আরো টপ সিক্রেট ইন্টেলিজেন্স বিন লাদেনকে ধরার জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ডে বিভিন্ন রকম অনুসন্ধান চালিয়ে আসছিল। কিন্তু দীর্ঘ্য এক যুগ পার হয়ে গেলেও তারা বিন লাদেনের টিকিটি ছুঁতেও ব্যার্থ হয়। তবে ইউএস টপ সিক্রেট ইন্টেলিজেন্স এর কাছে বিন লাদেনের বর্তমান অবস্থান সন্দেহজনক ভাবে পাকিস্থানের উপরই পড়ে।
কিছু তথ্য এবং সূত্র ধরে সিআইএ দীর্ঘদন পাকিস্তানের এবোটাবাদের একটা বাড়ির উপর নজর রাখতে শুরু করে
মাইকেল শেহান (ট্রেররিজম এক্সপার্ট) এর মতে, আমেরিকা নিশ্চিন্ত হতে চেয়েছিল আসলে ওখানে ঠিক কে আছে। প্রথম পদপে হলো সব সূত্রগুলো পর পর সাজিয়ে ফেলা। প্রয়োজনীয় সব কিছু নিয়ে আসা দরকার যেমন মানুষ, ইলেকট্রনিক্স ইমেজ, এরিয়া ভিহাইকেল ইমেজ যাতে স্ট্রাইকের আগে এনালাইসিসের কাজটা ঠিক মতো শুরু কারা যায়।
ফেজ ওয়ান:- স্যাটেলাইট, পৃথিবীর উপর প্রায় সাড়েনশো কিলোমিটার উচ্চতায় কপথে ঘুরছে। এই এড়াবৎহসবহঃ ঝঢ়ু ঈৎধভঃং তার টার্গেটকে বুঝতে দেয় না যে তার উপর নজর রাখা হচ্ছে।
সপ্তাহে সাতদিন চব্বিশ ঘন্টা বাড়িটার উপর নজর রাখতে শুরু করল। শুধু ভিশন স্পাই স্যাটেলাইটই নয়, সিগেট স্যাটেলাইট, ইভসড্রপিং স্যাটেলাইটও কাজ করতে শুরু করল।
ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি আর ন্যাশনাল জিউফাইটাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি সিএইএর সংগে এক সাথে বসে অনরেকডিং আর পিকসার্সের খুটি নাটি বিষয়ে সমস্ত তথ্য আবিষ্কার করল। কয়েকটা স্যাটেলাইট ইমেজগুলিতে তারা লক্ষ্ করল, মাঝে মাঝে লম্বা মতো একজন লোককে দেখা যায় যাকে অন্যদের মতো দৈনন্দিন কাজকর্ম করতেই হয় না। তখনও কেউ চিনতে পারেনি যে এই লোকটাই ওসামা বিন লাদেন।
চলবে.......................
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।