ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন-এর সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, কর্মজীবী নারীদের মধ্যে যারা ঠিক পুরুষদের মতো প্রভাব ফলাতে চান, কিংবা যারা প্রশাসনকে কঠিনভাবে চালাতে চেষ্টা করেন, তাদের এই আচরণ অফিসে অন্যান্য সবার মাঝে বিপরীত প্রভাবটিই ফেলে। এই স্বভাবের কর্মজীবী নারীদের নাম দেয়া হয়েছে ‘আলফা ফিমেল’। আলফা নারীরা ‘নরম’ ব্যবহার পাল্টে ফেলে উল্টো আচরণ করতেই অভ্যস্ত হয়ে যান।
গবেষকরা পরীক্ষা দেখেছেন, আলফা নারীদের মধ্যে ঠিক নারীসুলভ বিষয়টি দেখা যায় না এবং অফিসের বোর্ডরুমে তারা স্বাভাবিক ব্যবহার আড়াল করেন। গবেষকরা লন্ডনের এনএইচএস হাসপাতালের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সিনিয়র পেশাজীবীদের ওপর গবেষণা করে বলেছেন, এই তথ্য যে কোনো পেশাজীবীর জন্য প্রযোজ্য।
গবেষণার ফল বলছে, আলফা নারীরা ‘নরম’ ব্যবহার পাল্টে ফেলে উল্টো আচরণ করতেই অভ্যস্ত হয়ে যান।
গবেষক পলা নিকলসন এর মতে, একজন ভাল ব্যবস্থাপক আবেগ এবং বুদ্ধিমত্তাকে একসঙ্গে কাজে লাগিয়ে দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু আলফা নারীদের ক্ষেত্রে এই নীতিটা আদৌ খাটে না। কারণ এ শ্রেণীর নারীরা মনে করেন তাদেরকেও পূর্বসুরি পুরুষদের পথই অনুসরণ করতে হবে।
খবর ডেইলি মেইল-এর।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।