পাতানো ম্যাচ নিয়ে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) ঘরে-বাইরে রয়েছে চাপের মুখে। একদিকে ফেডারেশনের কর্মকর্তারা আর অপরদিকে ফুটবলপ্রেমী সমর্থকরা অবস্থান নিয়েছেন ‘ম্যাচ গড়াপেটার’ বিরুদ্ধে।
চায়ের টেবিলে বসে ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারণ করায় দেশের ফুটবল আজ মানহীন হয়ে পড়েছে। মাঠে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই দলগুলো পয়েন্ট তুলে নিয়ে লিগের শিরোপা জয় করে নিচ্ছে। তাই দেশের ফুটবলকে বাঁচাতে পাতানো ম্যাচ বন্ধের কোনো বিকল্প নাই—এমন উপলব্ধি থেকেই বাফুফে সহসভাপতি বাদাল রায় নিজেই গত ১৩ জুন লিগ কমিটিকে পাতানো ম্যাচের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।
একই দিন বিকালে দেশের শীর্ষস্থানীয় তিন ক্লাব—আবাহনী লিমিটেড, মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব এবং মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়া চক্রের সমর্থকরা বাফুফের সভাপতি বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করে। তবে বাফুফে সভাপতি উপস্থিত না থাকায় সহসভাপতি বাদল রায়ের নিকট তারা স্মারকলিপি প্রদান করেন।
ঘরোয়া ফুটবলের সর্বোচ্চ মর্যাদার আসর পেশাদার লিগের চলতি আসর শুরু হওয়ার আগেই বাফুফে সভাপতি সালাউদ্দিন ‘পাতানো ম্যাচ’ রোধে সকল ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জানিয়েছিলেন। তার মুখ থেকে এমন আশারবাণী শোনার পর অনেকেই আশান্বিত হয়েছিলেন। কিন্তু বাস্তবে তার ছিটেফোঁটাও দেখা মেলেনি।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় খেলা ফুটবল দল গঠনে কোটি কোটি টাকা খরচ করে করে লাভ কি লাভ-প্রশ্ন শীর্ষস্থানীয় দলগুলো ও দর্শকদের। অপরদিকে পাতানো ফুটবল খেলার বিক্ষুদ্ধ হয়ে আগামীতে আর মুক্তিযোদ্ধা দল গঠনও করবে না বলে হুশিয়ারি উচ্চারণও করে দিয়েছে বাফুফের প্রতি।
দেশের ফুটবল খেলার মান যেখানে চরম পর্যায়ে সেখানে ফুটবললীগে পাতানো ম্যাচ বন্ধের কার্যকর প্রতিরোধ না করে, ক্লাবগুলোকে উন্নয়নে সহায়তা প্রদান না করে, ফুটবল প্রচার ও প্রসারে সময় না দিয়ে এবং নতুন নতুন ফুটবলার আবিস্কারে বাফুফের উদাসীনতা বড়ই প্রশ্নবোধক (?) ব্যাপার। অথচ ফুটবলের নামে সভাপতি সালাউদ্দিনের কান্ডজ্ঞান আর বাড়াবাড়ি!
ফকিন্নীর দেশের পোলাগো বাড়াবাড়ি তে মনে চায় ওগো পাছায় লাত্তি মারি। কোটি কোটি টাকা ওর গণবাবাগো (মেসি-তেভেজ-বোলাত্তি-ম্যাশচেরোনো) দিবার জন্য কী আয়োজন।
বাংলাদেশে আজেন্টিনা-নাইজেরিয়া প্রীতি ম্যাচ হইবো। আর আয়োজক হিসেবে বাংলাদেশের লাভ না সালাউদ্দিনের লাভ বুঝার অক্ষমতা বরাবরই আমার!
আমাদের মাথাপিছু নিম্ন আয়ের লোকজন। প্রতিদিন এই নিম্ন আয় করতে কেউ রিক্সা চালাই, কেউ ভ্যান চালাই, কেউ কুলি-দিনমজুরী করি, না খেয়ে পোশাক শিল্প কারখানায় মাথার ঘাম পায়ে ফেলি আর সেখানে কিন মাত্র ৯০ মিনিটে বাংলাদেশের কোটি কোটি টাকা নিয়ে যাইবো মেসিরা!
আরে ফকিন্নীর পুত সাউল্লা, পারলে লীগের পাতানো খেলা বন্ধ কর।
পারলে সারা বছর ফুটবল মাঠে গড়ানোর ব্যবস্থা কর।
পারলে দেশীয় ফুটবল ক্লাবের সংখ্যা বাড়া।
পারলে স্কুল-কলেজ পর্যায়ে ফুটবলকে ছড়িয়ে দে।
পারলে বাংলাদেশে মেসি-কাকা-রোনাল্ড-জিদান-বালাক বানা।
"আজেন্টিনা-নাইজেরিয়ার প্রীতি ম্যাচ দেখতে তো সবাই যাইবো। আর ৯০ মিনিটের সেই দর্শকরা স্টেডিয়ামে বারবার যাইবো এমন পদেক্ষপ গ্রহন কর।
কোটি কোটি টাকা মেসিগো দেবার লাইগা সাউল্লা এত উলতা কেন?-জাতি জানবার চায় ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।