১৭ কোটরি মধ্য ১২ কোটি ভক্ষিুক ৩ কোটি মধ্যবত্তি আর ১ কোটি দাতা এন জওি ৬০ লাখ দালাল আর ৪০ লাখ ধনকি বনকি এরা দশেটারে লুটে পুটে খাচ্ছে আর
ভক্ষিুকরে সংখ্যা বাড়াতে ব্যস্ত ।
রাজাকারের ফাসি হলে,তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে গরীব মানুষের কি লাভ হবে ! বাংলাদেশের রাজনীতিকে ধনীক বনিকেরাই পরিচালিত করে। চলমান যে ইস্যুগুলো নিয়ে মানুষ মরছে,জনজীবন বিঘিœত হচ্ছে তা হলো যুদ্ধাপরাধীর বিচার তত্ত্বাবধায়ক সরকার। যারা এগুলো করছে সকলেই ধনীক শ্রেনীর স্বার্থ রক্শাকারী রাজনৈতিক দল। যুদ্ধাপরাধীর বিচার হলে ভিক্খুক মুক্ত বেশ্যা মুক্ত বাংলাদেশ হবে! যুদ্ধাপরাধীর বিচার হলে ফুটপাতে বস্তিতে বসবাসরত অস্বাস্থ্যকর জীবনের অবসান হবে! তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে ভিক্খুক মুক্ত বেশ্যা মুক্ত বাংলাদেশ হবে! তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে ফুটপাতে বস্তিতে বসবাসরত অস্বাস্থ্যকর জীবনের অবসান হবে! ।
আমরা গরীব,নিষ্ঠুরতম কষ্টকর অনিশ্চয়তায় জীবন আর চলে না। সকল রাজনৈতিক দলকে ভোটের আগে অংগীকার করতে হবে আমরা খমতায় গেলে স্বাধীন বাংলাদেশে দরীদ্ররা ও সকল জনগন ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে। গণতন্ত্র স্বাধীনতা মানবধিকার সকলের জন্য,ধনী সম্পদশালী ভোগবিলাসী জীবন ও অধিকার হিসেবে স্বীকৃত। যে গণতন্ত্র স্বাধীনতা মানবধিকার ধনী সম্পদশালী ভোগবিলাসী জীবন অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দেয় সে গণতন্ত্র সে স্বাধীনতা সে মানবধিকার ধনী সম্পদশালী ব্যক্তিবর্গ রচনা করেছেন। বেশীরভাগ মানুষ অথাৎ সকল গরীব মানুষদের জন্য নতুন গণতন্ত্র নতুন স্বাধীনতা নতুন মানবধিকার রচনা করতে হবে।
আমাদের বস্তির অস্বাস্থ্য—কর জীবন,ফুটপাতের অস্বাস্থ্য—কর জীবন আরো ও কত যুগ পার করতে হবে ! গভীর খোভ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী,বিরোধী দলীয় নেত্রীসহ সকল রাজনৈতিক দল ও নির্বাচন কমিশনের কাছে আরজি করছি কোন উপায়ে মাত্র ২টি ভোটের বাক্স বানানো যায় কি ! সমস্ত ধনীদের জন্য একটি বাক্স এবং সম্স্ত গরীবদের জন্য একটি বাক্স। যত ধনী সম্পদশালী ব্যাক্তি তারা ভোট দেবে ধনীদের বাক্সে। যত গরীব দুখী আছে তারা ভোট দেবে গরীবদের বাক্সে। যে বাক্সে বেশী ভোট পড়বে তারা আমাদের দেশে যত রাজনৈতিক দল,সামাজিক,সাংস্কৃতিক সংগঠন আছে সকল রাজনৈতিক দল,সামাজিক,সাংস্কৃতিক সংগঠন নিয়ে একটি মাত্র দল গঠন করে দেশ চালাবে। আসুন সকলে একমত হই সকলে মিলে বাংলাদেশের দরিদ্র ব্যাক্তিদের ও সকল জনগনের জন্য ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করি।
নব্য রাজাকারদের চিহ্নিত করতে হবে। যাদের দ্বারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে,যারা স্বাধীন বাংলাদেশের খতি করছে।
১নং-যারা ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করছে যেমন-হলমার্ক
২নং- যারা হাজার হাজার কোটি টাকা লোন খেলাপী ৩নং-দুর্নীতিগ্রস্থ মন্ত্রী,এমপি,সরকারী কর্মকর্তা,রাজনীতিক,এনজিও কর্তাব্যাক্তি ৪নং ভেজাল,প্রতারনা,রাজস্ব ফাকি দিয়ে যারা ব্যবসা করছে ৫নং- অপহরণ,খুন,গুম,ধর্ষণকারী ৬নং-যারা দেশী মুদ্রা ভারতসহ পৃথীবির বিভিন্ন দেশে পাচার করছে যাদের দ্বারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে,যারা স্বাধীন বাংলাদেশের খতি করছে । এরা নব্য রাজাকার,এরা যে ধর্মেরই হোক,যে দলেরই হোক এদেরও বিচার করতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে আর্ন্তজাতিক রাজনীতি ও ভৌগলিক কারনে স্বাধীন বাংলাদেশকে আর পাকি¯তানের সংগে যুক্ত করতে পারবেনা কেউ।
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে বলতে চাই মুক্তিযুদ্ধে সহায়তাকারী দেশ ভারত যেভাবে বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকা দখল করছে,হত্যা নির্যাতন করছে,ট্রানজিট ও বাণিজ্য সুবিধা গ্রহন করছে সেই ভারতের কাছেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে। নির্বাচন বা তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা কি হবে তা নিয়ে আলোচনার জন্য বসা মানে সুষ্ঠ নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলকে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেয়া,ফলাফল --------উন্নয়ন------------। উন্নয়নরে কয়কেটি নমুনা –
ঃ মাথাপছিু ঋনরে পরমিান বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ ভক্ষিুকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ ফুটপাতে ঘুমানো লোকরে সংখ্যা বাড়ছে
ঃ নত্যি প্রয়োজনীয় দ্রব্যরে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ হত্যা,গোলযোগ,ছনিতাই,চাঁদাবাজি বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ নর্যিাতন,র্ধষন,বৃদ্ধি পাচ্ছে
ঃ সড়ক র্দুঘটনায় মৃতরে সংখ্যা বাড়ছে
ঃ যানযট বাড়ছে
ঃ বদ্যিুৎ,গ্যাস,পানি সংকট বাড়ছে
ঃ বশ্যোবৃত্তি বাড়ছে
ঃ মাদক, চোরাচালান বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ ধনী গরীবরে বষৈম্য বাড়ছে ইত্যাদ,ি
অবশ্যই সকল জনগনকে বলতে হবে,সময় আসছে কথা বলার,সুযোগ আসছে আলোচনার।
অবশ্যই সকল জনগনকে বলতে হবে ভিক্খুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বাংলাদেশ চাই।
কিছু নতুন নিয়ম আর বাধ্যবাধকতায় ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে এ রকম ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা যায় কিভাবে তা নিয়ে সকল রাজনৈতিক দল আলোচনায় বসবে।
নির্বাচন বা তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা কি হবে তা নিয়ে আলোচনার জন্য নয়। ১০বছরের জন্য সর্বদলীয় সরকার গঠন করতে হবে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।