স্বাধীনতার সুফল ধনীক শ্রেনীর পকেটে ধনীক শ্রেনীই দিক রাজাকারের ফাসি। স্বাধীনতা যুদ্ধে ধনী গরীব সকলেই খতিগ্রস্থ হয়েছিলো। গরীবরা আশাকরেছিলো স্বাধীন দেশে ধর্ম নিরেপেক্খ সমাজতন্ত্রের সুবিধা পাবে। স্বাধীনতার ৪২ বছরে যা হয়েছে তাহলো স্বাধীনতার সকল সুফল ধনীক শ্রেনীর পকেটে ঢুকেছে। অন্যদিকে
ঃ মাথাপছিু ঋনরে পরমিান বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ ভক্ষিুকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ ফুটপাতে ঘুমানো লোকরে সংখ্যা বাড়ছে
ঃ নত্যি প্রয়োজনীয় দ্রব্যরে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ হত্যা,গোলযোগ,ছনিতাই,চাঁদাবাজি বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ নর্যিাতন,র্ধষন,বৃদ্ধি পাচ্ছে
ঃ সড়ক র্দুঘটনায় মৃতরে সংখ্যা বাড়ছে
ঃ যানযট বাড়ছে
ঃ বদ্যিুৎ,গ্যাস,পানি সংকট বাড়ছে
ঃ বশ্যোবৃত্তি বাড়ছে
ঃ মাদক, চোরাচালান বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ ধনী গরীবরে বষৈম্য বাড়ছে ইত্যাদ,ি
স্বাধীনতার আগে গরীব মানুষের জীবন আর স্বাধীনতার পরে গরীব মানুষের জীবন তুলনা করলে একটু লজ্জা লাগতে পারে।
অবশ্য যদি আমাদের লাজ শরম থেকে থাকো। আগে পশ্চিম পাকিস্থানীরা শোষন নির্যাতন করতো এখন স্বাধীন ধনীরা াশোষন নির্যাতন করে। বাংলাদেশের শ্রমিক মজুর বেসরকারী চাকুরীজীবি তথা সমস্ত কর্মস্থলে নারী পুরুষ নির্বিশেষে প্রতিদিন যেভাবে অপমানিত নিগৃহীত নির্যাতিত বন্চীত হচ্ছে তা পাকিস্থানীদের হার মানিয়েছে। আমরা গরীব,নিষ্ঠুরতম কষ্টকর অনিশ্চয়তায় জীবন আর চলে না। সকল রাজনৈতিক দলকে ভোটের আগে অংগীকার করতে হবে আমরা খমতায় গেলে স্বাধীন বাংলাদেশে দরীদ্ররা ও সকল জনগন ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে।
আমাদের দেশে যত রাজনৈতিক দল আছে সকল দলই দেশের উন্নয়ন চায়,কল্যাান চায়,মুখে বলে ,বাস্তবে নিজেরা ও নিজেদের আত্মীয় স্বজন বন্ধুবান্ধব সুবিধাভোগী, শুভাকাংখীদের সম্পদ,খমতা,আরাম আয়েশ ভোগ, আর সাধারন অরাজনৈতক নাগরিকদের সম্পদ,খমতা,আরাম আয়েশ ভোগ পার্থক্য আজ ¯পস্ট দৃশ্যমান,। রাজনৈতিক দলগুলির নিজেদের মধ্যেই গনতান্ত্রিক চর্চ্চা নেই। রাজনীতি রোজগেরে পেশা। এই রাজনৈতিক দলগুলিই এ দল ও দলের নিন্দা করে মুলত জনগনকে ধোকা বোকা বানিয়ে নিজেদের,ধনীদের ধন সম্পদ রক্খা ও বৃদ্ধি করতে কাজ করছে। জনগনকে ধোকা বোকা না বানিয়ে সকল রাজনৈতিক দলকে সর্বদলীয় সরকার গঠন করতে হবে দরীদ্ররা ও সকল জনগন ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন এ রকম ব্যবস্থা বাস্তবায়নের জন্য।
আর তা না পারলে রাজনৈতিক দলগুলোকে বলতে হবে স্বীকার করতে হবে আমরা ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন এ রকম ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করতে পারিনা পারবো না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।