এটা একটা আবোলতাবোল লেখা। তাই লেখার সিকোয়েন্স নাই। কিন্তু যা আছে তা একটু এলোমেলো বিষয়।
যেমন-
১। বিবর্তন প্রচলিত অর্থে ভুয়া
২।
আদম(আঃ) থেকে হাওয়ার সৃষ্টি না বরং হাওয়া থেকেই আদমের সৃষ্টি
দক্ষিন আফ্রিকার মাপুতু বন্দর হতে ১৫০ মাইল দূরে ১৫০০ বর্গমাইল জুড়ে নগরায়নের প্রমান মিলেছে যার সময়কাল ১৬০,০০০ হতে ২০০,০০০ বিসি পুর্বে।
প্রথমেই অনুসন্ধানকারীরা ভেবেছিল বান্টুরা এই পাথুরে নগরগুলোর পত্তন করেছিল ত্রয়োদশ শতাব্দীতে,কারন এর আগে কোন সভ্যতার উপাত্ত তখন পাওয়া যায় নাই। পরবর্তীতে সাইরিল রোমনিক,রিচার্ড ওয়াড,জোহান হেইন নামক প্রত্নতত্ববিদরা দেখেন যে পাথরের এই স্থাপত্যশৈলি বান্টুদের বা ওইসময়ের কোন স্ট্রাকচারের সাথে মিলে না বরং মিলে যায় ব্যাবিলিয়ন বা সুমিরিয় স্থাপনার সাথে। এই স্থাপনার অনেক অংশই বিলীন হয়ে গেছে মাটিতে ওয়েদারিং প্রক্রিয়ায়। এর মধ্যেও কিছু দেয়ালের স্পষ্ট প্রমান এখনও টিকে গেছে।
কার্বন টেষ্ট করার মত তেমন উপাদান না থাকায় সেই প্রাচীন আদম ক্যালেন্ডারের অস্তিত্ব খুজে পেয়ে সে থেকেই বয়স নির্ধারন করা হয়েছে।
কাকতলীয় ভাবে মাইটোকন্ড্রিয়াল ইভ এর বয়সও নির্ধারন করা হয়েছে ঐ সময়কালে। তারমানে আমরা এও বলতে পারি তখন ঐ অঞ্চলে শুধু নারীই ছিল এবং এরাই সেই সভ্যতার শুরু করেছে,কারন তখন কোন পুরুষ ছিল না এবং এই আদিমাতারা পুর্ব আফ্রিকা বিশেষ করে তানজানিয়াতে বসবাস করত। তারা ৪০০-৫০০ জনের একটি দল থাকতো এরাই নতুন বংশধর উৎপন্ন করত।
আবার ইথোপিয়াতে কিছু মাইটোকন্ড্রিয়াল ইভের ফসিল পাওয়া গেছে যাদের বয়স ৬০,০০০ থেকে ৯৫,০০০ বছর পূর্বের।
কিন্তু কোন পুরুষের ফসিল পাওয়া যায় নাই।
মানব ক্রমবিকাশ আফ্রিকা থেকেই শুরু,সেখান থেকেই মাইগ্রেশন।
তারমানে কি দাড়াইল? আমার মাথা খেলছে না। ব্লগ পন্ডিতদের ডাকছি
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।