কিছুই বলার নেই........
ওয়েস্ট্রান কালচার পুরোপুরি অনুকরণ কর্তে গীয়ে আমরা মাঝে মাঝে ভূলেই যাই যে আমরা ওয়েস্টার্ন কান্ট্রির মানুষ না। ছেলে মেয়ের সহাবস্থান মানেই যে নোংড়ামী তা বলা যাবে না। কিন্তু পূর্ণ বয়স্ক ছেলে মেয়ে পাশাপাশি বেশি ঘেষাঘেসি করলে তা অশুভ পরিনামের জন্মই দিতেই পারে। একটা ছেলে যদি একটা মেয়ের প্রতি আকর্ষণ অনুভব না করে তাহলে বুঝতে হবে সে হয় মিথ্যা বলছে নাহয় তার সমস্যা আছে। আমাদের দেশের ছেলে মেয়েরা গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ড খেলার নামে যে সমাজবিরোধী ও রাষ্ট্রবিরোধী অবৈধ দৈহিক সম্পর্ক গড়ে তোলে কিন্তু এদেশের পরিস্থিতি এখনও ঐরকম ফ্রি সেক্সের জন্য উপযোগী নয় তা হয়তো তারা ভূলেই যায়।
ফলশ্রতিতে অবৈধ গর্ভধারণের পর একটা মেয়ে বয়ফ্রেন্ডের কাঙ্খিত সাড়া না পেয়ে আত্নহননের পথ বেছে নিতে বাধ্য হয় অসহায় মেয়েটি। কারণ সে সমাজকে অস্বীকার কর্তে পারবে না কখনও। চুলে জেল ব্যবহার করার আগে আমাদের ভেবে দেখতে হবে যে আমাদের দেশের মাথাপিছু আয় চুলে সরিষার তেল মাখার সামর্থ্য রাখে কি না?
আমাদের দেশের মিডিয়া বা চলচ্চিত্র গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ড রিলেশনকে স্মার্টনেসের অংশ হিসাবেই প্রচার বা প্রকাশ করছে। আবার ইভ-টিজিং প্রতিরোধে তারাই দু'হাত তুলে শপথবাক্য পাঠ করছে। কিছুদিন আগে ঢা:বির ভি.সি স্যার বলেছিলেন, বর্তমানে অশ্লীল চলচ্চিত্রই ইভটিজিং এর জন্য দায়ী।
কথাটাকে সমর্থন না করে পারি নাই কথাটাকে।
বর্তমানে দেহ প্রদর্শন ছাড়া ফ্যাশন ডিজাইন চিন্তাই করা যায় না। রাস্তা-ঘাটে সুন্দরী মেয়েদের অর্ধনগ্ন দেহ দেখে মনে কামভাব জাগাটা অস্বাভাবিক কিছু না।
কিছু লোকের ধর্মের প্রতি এলার্জি আছে। কিন্তু ধর্ম মানুষকে শালীনতা শিক্ষা দেয়, সমাজে শান্তিই বয়ে আনে।
তার মানে এই না যে, বোরকা পড়া ছাড়া ভার্সিটিতে আসা যাবে না। তবে যারা বোরকা পড়তে চায় আইন করে কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তাদের ব্যক্তিস্বাধীনতা হরণ করেছে যা অত্যন্ত দু:খজনক।
ভালই ছিল দেশের সামাজিক শান্তি, নারী-পুরুষের সহযোগীতার মাধ্যমে। কিন্তু এক্টি স্বার্থান্বেসী মহল নারীর অধিকারের নামে নারীদের রাস্তায় নামিয়ে দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। ইসলাম নারীকে যে পরিমান সম্মান দিয়েছে তাকে উপেক্ষা করে নারীকে রাস্তায় নামানোর চেষ্টা আত্নঘাতি সিদ্ধান্ত।
গুটিকয়েক নাস্তিক বামপ্রন্থিদের কু-পরামর্শের ফাদে পড়ে সরকার ধোকায় পড়েছে এবং দিনদিন জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে স্বপ্ন নিয়ে যে দলটি ক্ষমতায় এসেছিল তাদের এই ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রচেষ্টা তথাকথিত যুদ্ধপরাধের বিচার আর কুরআন বিরোধী নারী-নীতি প্রনয়নেই সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে তা হতাশাজনক। ফলশ্রতিতে নগন্য বামপন্থীরাই লাভবান হচ্ছে। এহেন অবস্থায় দেশের উন্নয়নের জন্য সরকারের সুবুদ্ধির উদয় হওয়াটা দেশের উন্নয়নের জন্য জরুরী হয়ে পড়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।