মানিকগঞ্জ পল্লী বিদ্যুতের সাব-স্টেশনের গ্রিড লাইনে আগুন ধরে ৩টি ব্রেকারসহ মূল্যবান যন্ত্রপাতি পুড়ে যাওয়ার ১৪ দিন পরও ব্রেকারগুলো এখনো মেরামত কিংবা পুনঃস্থাপন করা হয়নি। মানিকগঞ্জের ৭টি উপজেলাসহ টাঙ্গাইলের নাগরপুর ও সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলায় প্রতিনিয়ত ঘন ঘন লোডশেডিং ও বিদ্যুৎ বিভ্রাটের ঘটনা ঘটছে। প্রতি ঘণ্টায় ২ থেকে ৩ বার লোড শেডিংয়ের কবলে পড়তে হচ্ছে জেলাবাসীকে। বাসা-বাড়ি, অফিস-আদালত, হাসপাতাল, শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান, মিল-কারখানা, দোকান-পাটসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান দুর্ভোগে পড়েছে। বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে সেচ কাজ মারাত্মক ব্যহত হচ্ছে। বোরের ক্ষেতে সেচ সুবিধার অভাবে ধানে চিটা দেখা দিয়েছে। উপায়ন্ত না পেয়ে অনেক স্থানে কৃষক বাড়তি মূল্যের ডিজেল পাম্প বসিয়ে সেচ দিতে বাধ্য হচ্ছে।
মানিকগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি জানায়, পুড়ে যাওয়া ব্রেকারগুলো মেরামতের কাজ চলছে। কয়েক দিনের মধ্যে জোড়া তালি দিয়ে একটি ব্রেকার চালু করা সম্ভব হলেও অপর দুইটি ব্রেকার কবে নাগাদ ঠিক করা সম্ভব হবে তা নিশ্চিত করে বলতে পারেননি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।