মেন্টাল উন্ডস নট হিলিং লাইফ'স আ বিটার শেইম আই এম গোইং অফ দ্যা রেইলস অন আ ক্রেজি ট্রেইন !!
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দাবি করেছেন, লাল বাতি জ্বলে ওঠার আগ মুহূর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস দ্রুত গতিতে টান দেয়। তবু পুলিশ বাসের চালককে লক্ষ্য করে কটূক্তি করে এবং শিক্ষার্থীদের চড় দেখায়। এতে তাঁরা উত্তেজিত হয়ে ওঠেন এবং একপর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে।
ঘটনার পর পর আহত ছাত্র মইনুদ্দিন চিশতী প্রথম আলোকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বহনকারী চৈতালি বাসটি সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মিরপুর থেকে রাসেল স্কয়ারে পৌঁছায়। বাসযাত্রী অনেক শিক্ষার্থীর ক্লাস ও পরীক্ষা থাকায় লাল বাতি জ্বলে ওঠার ঠিক আগ মুহূর্তে বাসটি দ্রুত বেগে সিগন্যাল পার হওয়ার চেষ্টা করে।
তখন পুলিশের একজন কনস্টেবল বাসের চালককে গালি দেন। শিক্ষার্থীরা কনস্টেবলের কাছে গালি দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে ওই কনস্টেবল ছাত্রদের চড় দেখান।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হাতাহাতি শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই মিরপুর থেকে চৈতালির দ্বিতীয় বাস ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। ওই বাসের ছাত্ররাও মারামারিতে অংশ নেন। একপর্যায়ে পুলিশ পিছু হটে।
এ সময় ছাত্ররা পুলিশের একটি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের কাছে করা লিখিত অভিযোগে শিক্ষার্থীরা দাবি করেছেন, সিগন্যাল পার হওয়ার সময় পুলিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস তল্লাশি করার জন্য দাঁড় করাতে বলে। এর প্রতিবাদ করলে পুলিশ তাঁদের ওপর হামলা করে।
>> দুনিয়ায় আর কারো পরীক্ষা থাকে না? তাই বলে সিগনাল অমান্য করতে হবে? আবার প্রক্টর বাপের কাছে বিচার দিছে আরেক কাহিনী বানাইয়া!! এই ঢাবির স্টুডেন্টদের "রাস্তায় চলার নিয়ম ১০১" কোর্স করানো দরকার। অবশ্যই জনগনের টাকায়!!
মূল খবর > Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।