সোমবার দুপুরে দুই বাজারের প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কাছে ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন স্কিম জমা দেন।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সভাপতি আহসানুল ইসলাম টিটু ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সভাপতি আল মারুফ খান প্রতিনিধি দল দুটির নেতৃত্ব দেন।
স্টক এক্সচেঞ্জ ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন আইন ২০১৩ অনুযায়ী চলতি বছরের ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে ১৫টি ডকুমেন্টসহ উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন স্কিম বিএসইসির কাছে জমা দেয়ার নির্দেশ ছিল।
বিএসইসিতে ডিমিউচুয়ালাইজেশ স্কিম জমা দিয়ে ডিএসই সভাপতি সাংবাদিকদের বলেন, বিএসইসি স্কিম অনুমোদন করলে পরবর্তী কার্যক্রম শুরু হবে।
সিএসই সভাপতি বলেন, নিয়ন্ত্রণমূলক কার্যক্রম, ব্যবসায়িক কার্যক্রম, ইনডিকেটিভ শেয়ার দর, সম্পদ পুনঃমূল্যায়ন, মেমোরেনডামের ধরন ও প্রশাসনের বিষয়ে প্রস্তাবনা রয়েছে স্কিমে।
সিএসইর পরিশোধিত মূলধন ৬৩৫ কোটি টাকা
ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন আইন অনুযায়ী সিএসইর পরিশোধিত মূলধন ৬৩৫ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানান আল মারুফ খান।
তিনি বলেন, ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন শেষ হলে সিএসইর ১৪৮ জন পরিচালকের প্রত্যেকে ৪৪ লাখ শেয়ারের মালিক হবেন, যার মূল্য ধরা হয়েছে আনুমানিক ৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশনের পর সিএসই কোম্পানিতে রূপান্তরিত হলে তার অনুমোদিত মূলধন এক হাজার কোটি টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে বলেও জানান সিএসই সভাপতি ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।