সোমবার ডিএসই ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিন বলেন, “গত একমাস ধরে পুঁজিবাজার সুস্থ স্বাভাবিক আচরণ করছে। সূচক ১০০ থেকে ২০০ পয়েন্টের মধ্যে ওঠানামা করছে। এটা আমার কাছে অস্বাভাবিক মনে হয়নি। ”
তবে গত একমাসে কিছু স্বল্প মূলধনের কোম্পানির শেয়ারের দর প্রায় প্রতিদিনই বাড়ছে, যাকে অস্বাভাবিক ও কারসাজির অংশ বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।
এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না জানতে চাইলে ডিএসই সভাপতি বলেন, “উড়ো কথা বা কান কথার ওপর ইনকোয়ারি সম্ভব না।
কোনো বিষয়ে ইনেকোয়ারির জন্য একটা মিনিমাম ট্রিগার লাগে। নির্দিষ্ট কোনো কোম্পানির শেয়ার কিনে কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এরকম অভিযোগ কেউ করেনি। আবেদন করলে আমরা অবশ্যই তদন্ত করবো। ”
এক প্রশ্নের জবাবে টিটু বলেন, “আইন অনুযায়ী এসইসির অনুমতি সাপেক্ষে আমরা কোনো কোম্পানির শেয়ার লেনদেন স্থগিত বা বন্ধ করতে পারি। কিন্তু তার জন্য যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ লাগে।
”
সংবাদ সম্মেলনে স্টক এক্সচেঞ্জের ডিমিউচুয়ালাইজেশন (মালিকানা থেকে ব্যবস্থাপনা পৃথকীকরণ) নিয়েও কথা বলেন টিটু।
বুধবার ডিমিউচুয়ালাইজেশন স্কিমের ওপর চূড়ান্ত শুনানি হবে বলেও জানান তিনি।
সম্প্রতি ইস্তাম্বুলে অনুষ্ঠিত ওআইসি সদস্যভুক্ত দেশগুলোর স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদের সম্মেলনের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গিয়ে ডিএসই সভাপতি বলেন, “ইসলামী ফাইনান্সিয়াল পণ্যের বাজার দিন দিন বাড়ছে। আমরাও এখানে শরীয়াহ ইনডেক্স চালু করতে যাচ্ছি। ”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।