ইতালির সেলিব্রেটি পত্রিকা ‘জেন্তে’র ফটোগ্রাফার এনরিক মেদিনা পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছেন, ম্যারাডোনা তার কুঁচকিতে লাথি মেরেছেন। আর তা এতটাই জোরে মারেন যেন খেলার মাঠে ফ্রি-কিক নিচ্ছেন তিনি।
অপ্রীতিকর ঘটনাটি ঘটে আর্জেন্টিনার বুয়েনস আয়ার্সে ম্যারাডোনার বাবার বাড়ির সামনে। ঐ ফটোগ্রাফার ওখানে অপেক্ষা করছিলেন ম্যারাডোনার ছবি তোলার জন্যে। তার ভাষ্য, শুধু তার দুই পায়ের মাঝেই নয় পায়ের উপরের অংশেও আঘাত করেন ম্যারাডোনা।
ঘটনার বিবরণে ফটোগ্রাফার মেদিনা বলেন, “সাধারণ মানুষ যেভাবে লাথি মারে ওটা সেরকম ছিল না। সাধারণত নিয়মিত যারা কিক মারে ওটা অমন ছিল। তিনি খুবই রাগান্বিত ছিলেন, যেন তার হিতাহিত জ্ঞান ছিল না। মনে হয় তার বাবার বাড়িতে কিছু হয়েছিল। ”
তবে এবারই প্রথম নয়, গণমাধ্যমের কর্মীদের সঙ্গে সম্পর্কটা বরাবরই খারাপ ১৯৮৬ সালে দেশের হয়ে বিশ্বকাপ জেতানো এই তারকার।
১৯৯৪ সালে তার বাড়ির বাইরে জড়ো হওয়া সাংবাদিকদের লক্ষ্য করে এয়ার গান থেকে গুলি ছুড়েছিলেন বার্সেলোনা, নাপোলি ও বোকা জুনিয়র্সের সাবেক এই খেলোয়াড়।
আর আর্জেন্টিনার কোচ থাকার সময় সমালোচকদের উদ্দেশ্যে এক সংবাদ সম্মেলনে গালি দিয়েছিলেন তিনি।
দুবাইয়ের ক্লাব আল ওয়াসলের কোচের দায়িত্ব ছেড়ে দেবার পর বর্তমানে দুবাইয়ের ক্রীড়াদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ৫২ বছর বয়স্ক ম্যারাডোনা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।