গৃহকর্তা মানিকদহ ইউনিয়নের নাজিরপুর গ্রামের সাত নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য একরাম হোসেন পাপ্পু (৪০) এটিকে ডাকাতি বললেও পুলিশ তা নিশ্চিত করেনি।
হামলাকারীদের ধারালো অস্ত্রের কোপে ও মারধরে আহত হন একরাম হোসেন পাপ্পু নিজে এবং তার স্ত্রী মেরি (৩৫) ও মেয়ে পাপিয়া (১২)। তাদের ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে।
একরাম হোসেন পাপ্পু বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, রাত পৌনে ২টার দিকে ১০/১২ জন ডাকাত দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে কুপিয়ে আহত করে। তার স্ত্রী ও মেয়েকে মারধর করে।
এরপর ডাকাতরা আলমারি ভেঙে নগদ ২০ হাজার টাকা ও দুই ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুটে নেয়।
স্থানীয় আলম মাতুব্বর অভিযোগ করেন, “ঘটনার সময় পুকুরিয়া মোড়ে হাইওয়ে পুলিশের একটি টহল গাড়ি দাঁড়িয়েছিল। আমরা ডাকাত ধরতে তাদের সহযোগিতা চাইলেও তারা এগিয়ে আসেনি। ”
ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে ভাঙ্গা থানার ওসি দাদন ফকির বলেন, এটি ডাকাতি না সন্ত্রাসী ঘটনা তা এখনও পরিষ্কার নয়।
পুলিশের সহায়তা না করার অভিযোগ অস্বীকার করে ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার ওসি শাহরিয়ার হাসান বলেন, একটু দেরি হলেও টহল পুলিশের সদস্যরাই আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।