আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সন্ধ্যা থেকে মাঝরাতে-১

অনেকদিন আগে ব্লগটা খুলেছিলাম...অনেক কথা লেখার ছিল...কিন্তু লেখা হয়নি। এখন ভাবছি লিখব...আগেই লেখা উচিত ছিল!

কৃষ্ণকলি... কাল রাত ১২টা’র পর আমার এক প্রিয়বন্ধুর আলো ঝলমল গায়ে হলুদ অনুষ্ঠান হয়ে যখন বাসায় ফিরছিলাম, কিছু এলাকা ছিল নিকশ কালো অন্ধকার... বিজলী ছিল না হয়ত! কালো ওই অন্ধকারেই গাড়ীতে বসে মনে পড়ল গায়িকা কৃষ্ণকলি ইসলাম’এর কথা। কালো শুধু আধাঁরই নামায় না, কিছু কালো ছড়িয়ে দেয় তার নিজস্ব নির্বিঘ্ন আলোও... আমার কাছে এই গুণী শিল্পীর গান এমন’ই কিছু। কৃষ্ণকলি’র গান যখন প্রথম শুনি তখন আমি সাইপ্রাসে। আমার কোন এক বাঙ্গালি রুমমেট ‘যাও পাখি’ গান্টা বাজাচ্ছিল।

আমি রবীন্দ্র ছাড়া খুব বেশী একটা বাংলা গান শুনি না। কিন্তু ‘যাও পাখি’ গানটা শুনে দৌড়ে এসে জিজ্ঞেস করে জানলাম, এই অভূতপূর্ব গানের গায়িকা কৃষ্ণকলি। এই গায়িকার ‘ভালোবেসো একবার’, ‘সাতকাহন’, ‘বন্ধু আমার’, ‘হঠাৎ রোদে’ গানগুলো যে কতো অসংখ্যবার শোনা হয়ে গ্যাছে, হিসেব নেই! সেদিন শেরাটনে আমি ইভনিং শিফটে ছিলাম। বিশ্বকাপ ক্রিকেট শুরু’র দু’একদিন আগে বলরুমে হচ্ছিল কৃষ্ণকলির দ্বিতীয় এলবাম “আলোর পথে আধাঁর’ সিডি’র মোড়ক উন্মোচণ অনুষ্ঠান। তখন আমার ডিনারের সময় হয়ে গেছে, ওপরে খেতে যাওয়ার আগে ভাবলাম, একবার বলরুমে ঢুঁ মেরে যাই...দেখলাম অনুষ্ঠান প্রায় শেষ, ভক্তরা ছবি তুলছে।

আমিও সামনে গিয়ে জানালাম আমার ভাললাগার কথা, উনার গান ও গায়কির। আমার Blackberryতে প্রথম ছবিটা অতো ভাল এলোনা...অনুরোধ করলাম দ্বিতীয় ছবির, উনি সানন্দে রাজী হলেন। ধন্যবাদ জানিয়ে মন্ত্রমুগ্ধের মতো বেরিয়ে এলাম বলরুম থেকে... আচ্ছা, রাতের চিন্তাগুলো কি এমন হয়...! কোথায় শুরু করেছিলাম গায়ে হলুদ দিয়ে, অন্ধকার পেরিয়ে কৃষ্ণকলি, শেরাটন ছবি তোলা...কতো কি হয়ে গেল... যাইহোক...কেমন যাচ্ছে আপনাদের দিন? বা রাত্রি? ভালো নিশ্চয়ই! ভালো থাকবেন সবাই! কাল রাত ১২টা’র পর আমার এক প্রিয়বন্ধুর আলো ঝলমল গায়ে হলুদ অনুষ্ঠান হয়ে যখন বাসায় ফিরছিলাম, কিছু এলাকা ছিল নিকশ কালো অন্ধকার... বিজলী ছিল না হয়ত! কালো ওই অন্ধকারেই গাড়ীতে বসে মনে পড়ল গায়িকা কৃষ্ণকলি ইসলাম’এর কথা। কালো শুধু আধাঁরই নামায় না, কিছু কালো ছড়িয়ে দেয় তার নিজস্ব নির্বিঘ্ন আলোও... আমার কাছে এই গুণী শিল্পীর গান এমন’ই কিছু। কৃষ্ণকলি’র গান যখন প্রথম শুনি তখন আমি সাইপ্রাসে।

আমার কোন এক বাঙ্গালি রুমমেট ‘যাও পাখি’ গান্টা বাজাচ্ছিল। আমি রবীন্দ্র ছাড়া খুব বেশী একটা বাংলা গান শুনি না। কিন্তু ‘যাও পাখি’ গানটা শুনে দৌড়ে এসে জিজ্ঞেস করে জানলাম, এই অভূতপূর্ব গানের গায়িকা কৃষ্ণকলি। এই গায়িকার ‘ভালোবেসো একবার’, ‘সাতকাহন’, ‘বন্ধু আমার’, ‘হঠাৎ রোদে’ গানগুলো যে কতো অসংখ্যবার শোনা হয়ে গ্যাছে, হিসেব নেই! সেদিন শেরাটনে আমি ইভনিং শিফটে ছিলাম। বিশ্বকাপ ক্রিকেট শুরু’র দু’একদিন আগে বলরুমে হচ্ছিল কৃষ্ণকলির দ্বিতীয় এলবাম “আলোর পথে আধাঁর’ সিডি’র মোড়ক উন্মোচণ অনুষ্ঠান।

তখন আমার ডিনারের সময় হয়ে গেছে, ওপরে খেতে যাওয়ার আগে ভাবলাম, একবার বলরুমে ঢুঁ মেরে যাই...দেখলাম অনুষ্ঠান প্রায় শেষ, ভক্তরা ছবি তুলছে। আমিও সামনে গিয়ে জানালাম আমার ভাললাগার কথা, উনার গান ও গায়কির। আমার Blackberryতে প্রথম ছবিটা অতো ভাল এলোনা...অনুরোধ করলাম দ্বিতীয় ছবির, উনি সানন্দে রাজী হলেন। ধন্যবাদ জানিয়ে মন্ত্রমুগ্ধের মতো বেরিয়ে এলাম বলরুম থেকে... আচ্ছা, রাতের চিন্তাগুলো কি এমন হয়...! কোথায় শুরু করেছিলাম গায়ে হলুদ দিয়ে, অন্ধকার পেরিয়ে কৃষ্ণকলি, শেরাটন ছবি তোলা...কতো কি হয়ে গেল... যাইহোক...কেমন যাচ্ছে আপনাদের দিন? বা রাত্রি? ভালো নিশ্চয়ই! ভালো থাকবেন সবাই!

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।