>>>বৈশাখের ঐ রুদ্র ঝড়ে আকাশ যখন ভেঙ্গে পড়ে, ছেঁড়া পাল আরও ছিঁড়ে যায়...<<<
১৯৭৭ সাল থেকে প্রতি বছরই স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, চিকিৎসা বিদ্যা, শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, ক্রীড়া, পল্লী উন্নয়ন, সমাজ সেবা/জনসেবা, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, জনপ্রশাসন, গবেষণা ও প্রশিক্ষণ অথবা সরকার কর্তৃক নির্ধারিত অন্য যে কোন ক্ষেত্রে প্রতি বছর স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার বা স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করা হয়ে থাকে। প্রত্যেক পদকপ্রাপ্তরা একটি সোনার পদক ও একটি সম্মাননাসূচক প্রত্যয়ন পত্র পান। নগদ পুরস্কার হিসাবে দেয়া হয় এক লক্ষ টাকা যার পরিমাণ পূর্বে পঁচিশ হাজার টাকা ছিল। বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী পরিষদ কমিটি একটি তালিকা প্রস্তুত করে সরকার প্রধানের নিকট চুড়ান্ত মনোনয়নের জন্য প্রদান করেন। যে কোন ব্যক্তি, গোষ্ঠী, প্রতিষ্ঠান এবং সংস্থাকে নিম্নবর্ণিত ক্ষেত্রসমূহে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য সরকার স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত করতে পারেন।
* (ক) স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
* (খ) বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
* (গ) চিকিৎসা বিদ্যা
* (ঘ) শিক্ষা
* (ঙ) সাহিত্য
* (চ) সংস্কৃতি
* (ছ) ক্রীড়া
* (জ) পল্লী উন্নয়ন
* (ঝ) সমাজ সেবা/জনসেবা
* (ঞ) জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ
* (ট) জনপ্রশাসন
* (ঠ) গবেষণা ও প্রশিক্ষণ
* (ড) সরকার কর্তৃক নির্ধারিত অন্য যে কোন ক্ষেত্র
২০১১ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদানের জন্য সম্প্রতি নাম ঘোষিত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান সমূহঃ
জাতীয় পর্যায়ে গৌরবময় ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ সরকার সাত ব্যক্তি ও দুইটি প্রতিষ্ঠানকে স্বাধীনতা পুরস্কার-২০১১ প্রদানের জন্য চূড়ান্তভাবে মনোনীত করেছে। সাত জন ব্যক্তি হলেন স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য মরহুম গাউস খান (মরণোত্তর), জ্যোতিঃপাল সংঘরাজ মহাথেরো (মরণোত্তর), নীলিমা ইব্রাহিম (মরণোত্তর), এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আবদুল করিম খন্দকার (বীর উত্তম), শহীদ নূতন চন্দ্র সিংহ (মরণোত্তর), এ কে এম শামসুজ্জোহা (মরণোত্তর) এবং সংস্কৃতি ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য মু. আবুল হাশেম খান। এবং দুইটি প্রতিষ্ঠান হলো বাংলাদেশ পুলিশ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
উল্লেখ্য, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২৪ মার্চ ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে মনোনীত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে এই পুরস্কার প্রদান করবেন।
স্বাধীনতা পুরস্কার ১৯৭৭-২০১১ (সদ্য ঘোষিত) প্রাপ্ত সকল ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানসমূহঃ
১৯৭৭ সাল থেকে প্রতি বছর স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করা হচ্ছে।
২০১১ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার প্রাপ্তদের নিয়ে ১৯৭৭ সাল থেকে ২০১১ সাল (সম্প্রতি ঘোষিত) পর্যন্ত এ সংখ্যা দাঁড়াবে ১৮৪ জন কৃতি ব্যক্তি ও ২৩টি প্রতিষ্ঠান।
১৯৭৭ সাল
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী (মরণোত্তর)- সমাজকল্যাণ, কাজী নজরুল ইসলাম (মরণোত্তর)-সাহিত্য, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন (মরণোত্তর)-চিত্রকলা, ড.মোকাররম হোসেন খন্দকার (মরণোত্তর)-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, মাহবুব আলম চাষী-পল্লী উন্নয়ন, ব্রিগেডিয়ার মাহমুদুর রহমান চৌধুরী-চিকিৎসা বিজ্ঞান, ডা: মো: জাফরুল্লাহ চৌধুরী-জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, রুনা লায়লা-সঙ্গীত, হাবিলদার মোস্তাক আহমদ-ক্রীড়া ও এনায়েত করিম-জনসেবা।
১৯৭৮ সাল
জসীম উদ্দীন (মরণোত্তর)-সাহিত্য, ড.মজাহারুল হক (মরণোত্ত)-শিক্ষা, রনদা প্রসাদ সাহা (মরণোত্তর)-সমাজকল্যাণ, ডা: মোহাম্মদ ইব্রাহীম-সমাজকল্যাণ, ড.শাহ মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিদ্যা, আবদুল আহাদ-সঙ্গীত, মাহফুজুল হক-পল্লী উন্নয়ন ও আলমগীর এম,এ,কবীর-জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ।
১৯৭৯ সাল
আবুল মনসুর আহমদ (মরণোত্তর)-সাহিত্য, ড.কাজী মোতাহার হোসেন-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিদ্যা, ড.মুজাফ্ফর আহমেদ চৌধুরী-শিক্ষা, ফিরোজা বেগম-সঙ্গীত, সমর দাস-সঙ্গীত, ওস্তাদ ফুলঝুরি খান-সঙ্গীত, কামরুল হাসান-চিত্রকলা, তাহেরা কবীর-সমাজকল্যাণ ও নূর মোহাম্মদ মন্ডল-জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ।
১৯৮০ সাল
ড.মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (মরণোত্তর)-শিক্ষা, মাওলানা আবু জাফর মোহাম্মদ সালেহ (শর্ষিণার পীর)-শিক্ষা, আলহাজ্জ জহির উদ্দিন (মরণোত্তর)-জনসেবা, ফররুখ আহমদ (মরণোত্তর) সাহিত্য, শহীদ মুনীর চৌধুরী (মরণোত্তর)- সাহিত্য, ড.খন্দকার আমির হাসান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ও সোহরাব হোসেন-সঙ্গীত।
১৯৮১ সাল
মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ (মরণোত্তর)-সাংবাদিকতা, আব্বাস উদ্দিন আহমদ (মরণোত্তর)-সঙ্গীত, মেজর আবদুল গনি (মরণোত্তর)-জনসেবা, বেগম সামসুন নাহার মাহমুদ (মরণোত্তর)-সমাজসেবা, আব্বাস মির্জা (মরণোত্তর)-ক্রীড়া, দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ-সাহিত্য, ওয়ালিউল্লাহ পাটোয়ারী-শিক্ষা ও ওস্তাদ খাদেম হোসেন খান-সঙ্গীত।
১৯৮২ সাল
ড.আবদুর রশীদ (মরণোত্তর)-শিক্ষা, কাজী মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন (মরণোত্তর)-জনসেবা, সৈয়দ মুর্তাজা আলী (মরণোত্তর)-সাহিত্য, আনোয়ারুল হক (মরণোত্তর)- ললিতকলা ও বেগম ফিরোজা বারী-সমাজসেবা।
১৯৮৩ সাল
কবি আবদুল কাদির-সাহিত্য, ড.মুহাম্মদ এনামুল হক (মরণোত্তর)-শিক্ষা ও বারডেম- চিকিৎসা বিজ্ঞান।
১৯৮৪ সাল
ড.মহম্মদ কুদরত-এ-খুদা (মরণোত্তর)-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিদ্যা, মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন-সাংবাদিকতা, অধ্যাপক মহম্মদ মনসুর উদ্দিন-সাহিত্য, শাহ আবুল হাসনাত মোহাম্মদ ইসমাইল-সাহিত্য, ওস্তাদ আয়েত আলি খান-সঙ্গীত, রশিদ উদ্দিন চৌধুরী (বুলবুল চৌধুরী) (মরণোত্তর)-নৃত্য, দীদার সার্বিক গ্রাম উন্নয়ন সমবায় সমিতি-পল্লী উন্নয়ন ও কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট-সমাজসেবা।
১৯৮৫ সাল
জেনারেল মোহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী (মরণোত্তর)-সমাজসেবা
১৯৮৬ সাল
বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী,কুমিল্লা-পল্লী উন্নয়ন, অধ্যাপক মফিজ-উদ-দীন আহমেদ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্ত বিদ্যা ও মো:মোশারফ হোসেন খান-ক্রীড়া।
১৯৮৭ সাল
এম.হোসেন আলী (মরণোত্তর)-জনসেবা, সৈয়দ আলী আহসান-সাহিত্য, প্রফেসর মোহাম্মদ ইউনুস-পল্লী উন্নয়ন ও আর্মড ফোর্সেস ইন্সটিটিউট অব প্যাথলজি এন্ড ট্রান্সফিউসন-চিকিৎসা বিজ্ঞান।
১৯৮৮ সাল
আমিনুল ইসলাম-চারুকলা ও মো:নূরুল আলম (মরণোত্তর)-জনসেবা।
১৯৮৯ সাল
অধ্যাপক ( ডা: ) মো: মোস্তাফিজুর রহমান- চিকিৎসা বিজ্ঞান ও জনসেবা এবং নিয়াজ মোর্শেদ-ক্রীড়া।
১৯৯০ সাল
অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিদ্যা ও মুহাম্মদ ইয়াসিন-পল্লী উন্নয়ন।
১৯৯১ সাল
নায়েব সুবেদার শাহ আলম-ক্রীড়া, শামসুর রাহমান-সাহিত্য ও প্রফেসর মো: ইন্নাস আলী-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি।
১৯৯২ সাল
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, অধ্যাপক কাজী জাকের হোসেন-শিক্ষা ও জহির রায়হান (মরণোত্তর)-সাহিত্য।
১৯৯৩ সাল
অধ্যাপক এ.কিউ.এম.বদরুদ্দোজা চৌধুরী-চিকিৎসা বিজ্ঞান, এস.এম.সুলতান-চারুকলা, কাজী আবদুল আলীম-ক্রীড়া, জাহানার বেগম-প্ল্লী উন্নয়ন ও অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আবুল কাশেম (মরণোত্তর)-শিক্ষা।
১৯৯৪ সাল
বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, আহসান হাবীব (মরণোত্তর)-সাহিত্য, আতিকুর রহমান-ক্রীড়া, গ্রামীণ ব্যাঙ্ক- পল্লী উন্নয়ন ও মোবারক হোসেন খান-সঙ্গীত।
১৯৯৫ সাল
ড.আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দীন-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি,মৌলভী কাজী আম্বর আলী-শিক্ষা, আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ (মরণোত্তর)-সাহিত্য, ফেরদৌসী রহমান-সঙ্গীত, সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু-সমাজসেবা, মোহাম্মদ জাকারিয়া পিন্টু-ক্রীড়া ও খেলাধুলা ও সৈয়দ মোহাম্মদ আলী (মরণোত্তর)-সাংবাদিকতা।
১৯৯৬ সাল
অধ্যাপক এ.এম.জহিরুল হক-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, ডা:কাজী আবুল মনসুর (মরণোত্তর)-চিকিৎসা বিজ্ঞান, মৌলভী আবুল হাশেম (মরণোত্তর)-সাহিত্য, শফিউদ্দীন আহমেদ-চারুশিল্প, মোহাম্মদ আবদুল জাব্বার-সঙ্গীত, সাবিনা ইয়াসমীন-সঙ্গীত, কাজী সালাহ উদ্দীন-ক্রীড়া ও খেলাধুলা ও আজ্ঞুমান মফিদুল ইসলাম-জনসেবা।
১৯৯৭ সাল
ড.মুন্সী সিদ্দীক আহমদ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, জাতীয় অধ্যাপক ডা:নূরুল ইসলাম-চিকিৎসা বিজ্ঞান, অধ্যাপক কবীর চৌধুরী-শিক্ষা, অধ্যাপক আবদুল মতিন-শিক্ষা, সুফিয়া কামাল-সাহিত্য, শওকত ওসমান-সাহিত্য, আবদুল আলীম (মরণোত্তর)-সঙ্গীত, শহীদ জননী জাহানার ইমাম-সমাজসেবা, বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ হোসেন-সমাজসেবা ও প্রয়াত ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত-ভাষা ও স্বধীনতা আন্দোলন।
১৯৯৮ সাল
শহীদ শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ,শহীদ ক্যাপ্টেন মনসুর আলী-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, শহীদ এ.এইচ.এম.কামরুজ্জামান-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, শহীদ শেখ ফজলুল হক মনি-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, ড.আব্দুল মোছাব্বের চৌধুরী-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, শহীদ শহীদুল্লাহ কায়সার-সাহিত্য ও শহীদ শেখ কামাল-ক্রীড়া।
১৯৯৯ সাল
আলহাজ্ব আব্দুস সামাদ আজাদ-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, অধ্যাপক ডা:রশিদ উদ্দিন আহমদ-চিকিৎসা বিজ্ঞান, অধ্যাপক এ.কিউ.এম. বজলুল করিম-শিক্ষা, অধ্যাপক এ এফ সালাহ উদ্দিন আহমদ-শিক্ষা, সিকান্দার আবু জাফর (মরণোত্তর)- সাহিত্য, মোহাম্মদ কিবরিয়া-চারুকলা, বেগম বদরেন্নেসা আহমেদ (মরণোত্তর)-সমাজসেবা, কলিম শরাফী-সঙ্গীত, এফ.আর.খান (মরণোত্তর)-স্থাপত্য, মাজহারুল ইসলাম-স্থাপত্য ও ব্রজেন দাস-ক্রীড়া।
২০০০ সাল
আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ (মরণোত্তর)-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, মেজর জেনারেল এম.এ,রব,বীর উত্তম, (মরণোত্তর)- স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, সরদার ফজলুল করিম-শিক্ষা, সৈয়দ শামসুল হক-সাহিত্য, শিল্পী শাহাবুদ্দীন-চারুকলা, সুলতানা কামাল খুকী (মরণোত্তর)-ক্রীড়া ও খেলাধুলা, বিনোদ বিহারী চৌধুরী-সমাজসেবা, ওস্তাদ খুরশীদ খান-সঙ্গীত, অজিত রায়-সঙ্গীত ও রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই (মরণোত্তর) শিশু সংগঠন।
২০০১ সাল
শহীদ মশিউর রহমান-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, আলহাজ্ব জহুর আহমদ চৌধুরী(মরণোত্তর)-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, এম.এ.আজিজ (মরণোত্তর)-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, শহীদ মোহাম্মদ ময়েজউদ্দিন (মরণোত্তর)-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, রুহুল কুদ্দুস (মরণোত্তর)-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, শহীদ আমিনউদ্দিন (মরণোত্ত)-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, শহীদ ডা: জিকরুল হক (মরণোত্তর)-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, কবি সৈয়দা মোতাহেরা বানু (মরণোত্তর)-সাহিত্য, আশফাকুর রহমান খান-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, এম.আর.আখতার মুকুল-সাংবাদিকতা ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড-ক্রীড়া ও খেলাধুলা।
২০০২ সাল
এস.এ.বারী এ.টি. (মরণোত্তর)-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, হাসান হাফিজুর রহমান (মরণোত্তর)-সাহিত্য, বারীণ মজুমদার (মরণোত্তর)-সঙ্গীত, আবদুল লতিফ-সঙ্গীত, ঢাকা আহসানিয়া মিশন-সমাজ সেবা/জনসেবা।
২০০৩ সাল
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (মরণোত্তর)-বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রধান নেতা হিসেবে নেতৃত্ব দানের জন্য এবং জাতীয় জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসামান্য,অসাধারণ ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান (মরণোত্তর)-বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা প্রদান, বিশিষ্ট সেক্টর কমান্ডার হিসেবে সমগ্র মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় নেতৃত্ব দান এবং জাতীয় জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসামান্য, অসাধারণ ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ।
২০০৪ সাল
অলি আহাদ-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, কমরেড মনি সিংহ (মরণোত্তর)-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ,ব্রিগেডিয়ার আবদুল মালিক-চিকিৎসা, মুহম্মদ সিদ্দিক খান (মরণোত্তর)-শিক্ষা, আবু ইসহাক (মরণোত্তর)-সাহিত্য, শহীদ আলতাফ মাহমুদ(মরণোত্তর)-সংস্কৃতি, বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি-ক্রীড়া, পল্লী উন্নয়ন একাডেমী,বগুড়া-পল্লী উন্নয়ন, সন্ধানী-সমাজসেবা ও মিস ভেলেরী এ টেইলর-জনসেবা।
২০০৫ সাল
মো: মুজিবুল হক-দেশ ও মানুষের কল্যাণে সামগ্রিক অবদান, আই.সি.ডি.ডি.আর.বি.-দেশ ও মানুষের কল্যাণে সামগ্রিক অবদান।
২০০৬ সাল
বাংলাদেশ বেতার-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, রেপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-জনসেবা।
২০০৭ সাল
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ এবং জনসেবা এবং ব্র্যাক-সমাজসেবা।
২০০৮ সাল
বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) {বর্তমানে নতুন নাম “বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)”, মুক্তিযুদ্ধকালীন নাম “ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট (ইপিআর)”} -স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, শহীদ ড.শামসুজ্জোহা (মরণোত্তর)-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, শহীদ ড.গোবিন্দ চন্দ্র দেব (মরণোত্তর)-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ ও অধ্যাপক রেহমান সোবহান-গবেষণা ও প্রশিক্ষণ।
২০০৯ সাল
আবদুল গাফফার চৌধুরী-সাহিত্য, আবদুল মতিন-সংস্কৃতি, প্রফেসর এ.এম.হারুন অর রশীদ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং আইভি রহমান (মরণোত্তর)-সমাজসেবা ও জনসেবা।
২০১০ সাল
এ.কে.এম.শামসুল হক খান (মরণোত্তর)-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, বেলাল মোহাম্মদ-স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, অধ্যাপক জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী-শিক্ষা, অধ্যাপক যতীন সরকার-শিক্ষা, রোমেনা আফাজ (মরণোত্তর)-সাহিত্য, মুস্তাফা নূরউল ইসলাম-সাহিত্য, বাংলা একাডেমী-সংস্কৃতি, ওয়াহিদুল হক (মরণোত্তর)-সংস্কৃতি, আলমগীর কবীর (মরণোত্তর)-সংস্কৃতি এবং ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী-সংস্কৃতি।
২০১১ সাল (শুধুমাত্র নাম ঘোষণা করা হয়েছে, এখনো পুরস্কার প্রদান করা হয়নি) :
মরহুম গাউস খান (মরণোত্তর)- স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, জ্যোতিঃপাল সংঘরাজ মহাথেরো (মরণোত্তর)- স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, নীলিমা ইব্রাহিম (মরণোত্তর)- স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আবদুল করিম খন্দকার, বীর উত্তম- স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, শহীদ নূতন চন্দ্র সিংহ (মরণোত্তর)- স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, এ কে এম শামসুজ্জোহা (মরণোত্তর)- স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, মু. আবুল হাশেম খান- সংস্কৃতি এবং দুইটি প্রতিষ্ঠান হলো বাংলাদেশ পুলিশ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
সূত্রঃ ইন্টারনেট।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।