হতাশা আর দু;খ ব্যাথা যাদের দেখে থমকে দাঁড়ায় আজকে তাদের খুব প্রয়োজন, বিশ্ব এসে দু হাত বাড়ায়।
গ্রামীন ব্যাংকের ব্যাবস্থাপণা পরিচালকের পদ থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ডক্টর মুহাম্মদ ইউনুস কে। যে দেশে কোন ব্যার্থতার জন্য সরে দাড়ানোর কোন উদাহরন নেই কোন মন্ত্রীর, অতীতের এক ঠুনকো অজুহাত ধরে নিজের হাতে গড়া প্রতিষ্ঠান থেকে তাকে বের করে দেয়া হলো। বলা হচ্ছে ১৯৯৯ সালে ব্যাবস্থাপণা পরিচালক হিসাবে যে পূণর্নিয়োগ দেয়া হয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক তা অনুমোদন করে নি।
আমার ছোট একটি প্রশ্ন, বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের অনুমোদন ছাড়া বিগত দশ বছর কিভাবে তিনি গ্রামীন ব্যাংকের ব্যাবস্থাপণা পরিচালক পদে বহাল থাকলেন? এই সরকার ক্ষমতায় এসেছে দুই বছরের বেশী। গ্রামীন ব্যাংকের মত বড় প্রতিষ্ঠান অবৈধ ব্যাবস্থাপণা পরিচালক দ্বারা পরিচালিত হলো, এত বড় ভুলের দায়ে কি অর্থমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত নয়? বাংলাদেশ ব্যাংকের কারো কোন শাস্তি হওয়া উচিত নয়??
শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ডক্টর মুহাম্মদ ইউনুস কে এরকম হেনস্থা করার আসল কারন খোলামেলা ভাবেই পরিস্কার করেছেন এটর্ণি জেনারেল। গতকাল প্রেস ব্রিফিং এ তিনি বলেছেন শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল শেখ হাসিনা আর সন্ত লারমার, পার্বত্য শান্তি চুক্তি করার জন্য। কিন্তু সেই পুরস্কার পেয়ে গেলেন ডক্টর মুহাম্মদ ইউনুস। নোবেল কমিটির এই ভুলের মাশুল এখন দিচ্ছেন তিনি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।