আমি একজন ছাএ বর্তমানে একটা গোষ্ঠী সরকারের ইমেজকে নষ্ট করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে এবং ক্ষমতাসীন সরকারকে বিতর্কিত করার জন্য বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করছে। এটা মনে রাখতে হবে যে, জঙ্গিপনা দিয়ে কোনো উদ্দেশ্য হাসিল করা যাবে না। জামায়াতে ইসলামী হিংস্র হয়ে উঠেছে, এমন অভিমত রয়েছে। তারা অরাজক অবস্থা সৃষ্টি করতে চাইছে। আমরা অভিজ্ঞতা থেকে জানি যে, কোনো দল চোরাগোপ্তা হামলার পথে গেলে তারা জনগন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
নকশাল আন্দোলন জনগনের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি। সিরাজ শিকদারের সর্বহারা পার্টি সত্তরের দশকের শুরুতে তরুন সমাজের মধ্যে সাড়া জাগাতে পেরেছিল। কিন্তু তাদের শ্রেণী সংগ্রামের নীতি ও কৌশল জনগন প্রত্যাখ্যান করেছিল। ফলে সরকারের পক্ষে সহজেই তাদের দমন করা সম্ভব হয়। এখনও কোনো দল যদি মনে করে যে, হিংসা ও ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করে তারা জনগণকে পক্ষে টানতে পারবে, সেটা ভুল ধারনা।
নিজের রাজনৈতিক ভিত বাড়াতে হলে জনগনের কাছে যেতে হবে এবং সে জন্য গনতান্ত্রিক পন্থা অনুসরণ করতে হবে। আর এটাই বিরোধী পক্ষের নীতি হওয়া উচিত। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।