আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পুলাপান কৈ গেলিরে! খ্যাক খ্যাক খ্যাক! আমী ব্লগার স্রোত কইতাছি।

দুঃখিত, নীতিমালা ভঙ্গের কারণে আপনাকে কমেন্ট ব্যান করা হয়েছে ।

সাকিবের টিম আয়ারলেন্ডের লগে ২০৫ কইরা আউট অবার পরে আমি এই লেহাডা লেকছিলাম। আগে এইডা পইরা লও। তারপরে আত্মপক্ষ সমর্থন। ========================================= খুব ফাল পাড়তাছিলাইন।

খুব ফাল। ফাল দিয়া কুয়াটার ফাইনালে যাবার চাইছিলেন গিয়া। এলা কই আমনেরার ফাল! হ্যাগো, কই আমনেরার ফাল!! দুঈডা ফাল দেনতো দেহি। নয়নডা জুড়াই। তয় খিয়াল কইরা, ফাল দিয়া কুয়াত পইড়েন না গো!! লুংগি সামলায়া বাহে! লুংগি সামলায়া।

এইডাই হইলো ফ্যান্টাসি আর বাস্টবতা ফারাক। আমি যা নই, তাহা কেন কই?! একটা পুস্ট দিসিলাম, টিমের ভিত্রে ভয়াবহ দুর্বল বোলিং লাইন আপ লয়া। স্বীকার করি, একতু কড়া ডুজের হয়া গেছিলো! অনেকেরৈ বদহজম হৈছিলো! হাগা মুতা দিয়া পুস্টখানা ফ্লাডিংও হইছিলো। গালিগালাজ ছিলো ফ্রী!! পিডায়া সোজা বানানির কতাও হইছিলো। হইছিলো কান কাইটা কুত্তা খাওয়ানির কতাও!! এলা বুঝো ঠেলা।

বোলিং ত পড়েড় কতা, ব্যাটিংই ডুবাই দিলো ডোবার হালকা স্রোতে। বাজানরা হুনুইন, ঠেলার নাম বাবাজি। ঠেলাড় ঠেলায় পিতা হয় চাচাজি!! বিনীত, আমিই স্রোত ================================= যাই হোক লেখাডা ব্লগে না দিয়া চাইপ্পা রাখছিলাম। সাকিবের টিম জিতছে। কেমতে জিতছে হেইডা সবাই দেকসি।

ওরা ১৫১/৪ এমুন স্টেজে আছিলো। এর পরে ওরা দিশা হারাইয়া ফেলাইলো। সাকিবের টিমের অধারাবাহিক ব্যাটিং এপিসোডের থিকাও আয়ারলেন্ডের ব্যাটিং আরো অধারাবাহিক হয়া গেলো। আমার ঐ পুস্টটা আছিলো প্রেডিকশন বেসড। পূর্বের পার্ফর্মেন্স নিয়াই হয় প্রেডিকশন।

আইরিশ টিমের তিনডা প্লেয়ার আছিলো আমার প্রেডিকশনের মেইন ফুকাস পয়েন্ট। ক. পোর্টারফিল্ড খ. নায়াল ও-ব্রায়েন গ. কেভিন ও-ব্রায়েন তারা পার্ফর্ম করলে এই মেচ তাগো হাত ছাড়া হয় না। যেই ভাবে টি-টুয়েন্টি ওয়ার্ল্ড কাপে বাংলাদেশ কৃকেট টিমেরে ওরা ডুবাইছিলো, সেই ধারা অনুযায়ী গ্রাফ টানলে ওরা মেচটা ঠিকৈ বাইর কইরা নিয়া যাইতে পারতো। পারলো না কারণ ওদের এই তিন মেইন প্লেয়ারের তিনডা ভুল। প্রথমেই, পোর্টারফিল্ড।

বেটা খেলতেছিলো পার্ফেক্টলি। সাকিবের টিমের দুর্বল বোলিংএর মজাডা জাস্ট এনজয় করা শুরু কর্ছিলো। শফিউল, রুবেল, নাঈম, রাজ্জাকের সাথে প্রাথমিক মুলাকাত তার হয়া গেছিলো। সেন্সিবল খেলতাছিলো। সাকিব তখন বোলিংএ আসলো।

তারপর, সাকিবের প্রথম বলেই ও আউট হয়া গেলোগা! ক্যাচ উডায়া দিলো। চরম একটা ভুল করলো। সাকিবের কয়েকটা বল খেললেই সে হইতো পুরা সেট বেটসমেন। তারপর স্পিন বলারগো খালি মিল্কিং কইরা গেলেই হইতো। যা সে আগেও করছে এবং মেচ জিতাইছে।

বাট সে আউট হয়া গেলো। কৃতিত্ব বোলারের নাই। অকৃতিত্ব পোর্টারফিল্ডের। প্রাথমিক একটা বড় থাক্কা খাইলো আইরিশরা। ২য়ত:, ও-ব্রায়ান সিনিয়র।

ম্যাচ প্রায় পুরা আইরিশ নিয়ন্ত্রণে। আতকা, কী হইতে কি হইলো নায়াল উঠায়া মারতে গেলো(যেই কামডা বাংলাদেশের কৃকেটাররাই করে থাকে)। না আছে রানরেটের প্রেশার না আছে কোন কিছু। হূদাই নিজের আর টিমের পায়ে দিলো কোপ। তামিম অসাধারণ কেচ নিলো।

খেলায় সাকিবের ঠিম ফিরা আসলো! ৩য়ত:, কেভিন ও-ব্রায়ান। সেও বড় ভাইয়ের মতোন ভুলডা করলো। আসমানে উঠায়া, আইরিশ ঘোলা কইরা চইলা আসলো। তারপরে, যেইডা অভূতপূর্ব সেইডাই হইলো। শফিউল হঠাৎ কইরা স্ট্যাম্প চিনা ফেললো।

আশরাফুইলার অফস্পিন(!) আর, স্টেডিয়ামের দর্শকগো চিৎকারে-ম্যাৎকারে আইরিশরা ডরায়া মেচডা হাইরা বসলো। র‌্যাংকিং এর ৮ নং টিম মেচটা জিতছে। বোলাররা মেচডা জিতায় নাই। বাট, ওইডা আসলে সৃস্টিকর্তার কৃপায়। যোগ্যতায় না।

অপনেন্টের ভুলে, মিসকেলকুলেশনে। শেষ কতা, বোলাররা মেচডা জিতায় নাই। জিতানের ক্ষমতা তাগের এহনো গজায় নাই। আবারো বিনীত, আমিই স্রোত

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.