দুর্গম গিরি, কান্তার-মরু, দুস্তর পারাবার লঙ্ঘিতে হবে রাত্রি-নিশীথে, যাত্রীরা হুশিয়ার!
বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে কলকাতার উপ-হাইকমিশনে ভাষাশহীদ মিনারের নির্মাণকাজ এখন শেষ পর্যায়ে। আগামী মহান ভাষাদিবসে শহীদমিনারের উদ্বোধন হবে।
শহীদ মিনারের অন্যতম উদ্যোক্তা কলকাতাস্থ বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার মুহম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান সোমবার বাংলানিউজকে এ কথা জানিয়েছেন।
এদিন সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন প্রাঙ্গনের ডান দিকে কৃষ্ণচূড়া গাছের তলায় আয়রন রড দিয়ে ঢালাইয়ের কাজ শেষ হয়েছে। চলছে মিনারের মাঝখানের স্তম্ভটিতে আস্তরের কাজ করছেন মুশির্দাবাদের জঙ্গিপুরের শ্রমিকরা।
ডান ও বাম পাশের স্তম্ভগুলিতে সাদা রঙ করা হয়েছে। শহীদ মিনারের বেদীতে লাগানো হচ্ছে লাল টাইলস। মিনারের মধ্যখানে লাল বৃত্তটিতে রঙ করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, প্রায় দেড় লাখ রুপি ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে এই শহীদ মিনারটি। আরসিসি ও টাইলস দিয়ে তৈরি স্মারকটির বেস তিন ফুট, এর ওপরে ১১ ফুট উচ্চতায় ঢাকার ভাষাশহীদ মিনারের আদলে এটি নির্মিত হচ্ছে।
উপ-দূতাবাস সূত্রে জানা গেছে, এবার কলকাতায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের অনুষ্ঠান শুরু হবে ২০ ফেব্রুয়ারি। দু’দিন ধরে চলবে আর্ট ক্যাম্প। বাংলাদেশ থেকে আসছেন হাসেম খান, কালিদাস কর্মকারসহ বেশ কয়েকজন চিত্রশিল্পী।
একুশের সকাল ৭টায় পার্ক সার্কাস মোড়ে অবস্থিত বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন গ্রন্থাগার থেকে একটি প্রভাতফেরি বের হবে।
এরপর হবে আলোচনা সভা, সন্ধ্যায় রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ চর্চাকেন্দ্রের সহযোগিতায় কলকাতায় অবস্থানরত বাংলাদেশি ছাত্র-ছাত্রীরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করবেন।
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।