আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দুর্নীতির আখড়া হয়ে পড়েছ দুদক

ভাবি, ভেবে একদিন নিজের সম্পর্কে কিছু লিখব।

ক্রমশ দুর্নীতিবাজদের আখড়া হয়ে উঠছে দুর্নীতি দমন কমিশন। কয়েক দিন আগে চট্টগ্রাম অঞ্চলের দুদকের উপপরিচালক ১০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়ে হাতে নাতে ধরা পড়েছে র্র্যাবের হাতে। এতো দুদকের প্রকাশ হয়ে পড়া খুব ছোট্ট একটা ঘটনা। দুদক ঘুষখোরদের কতটা পছন্দের জায়গা তা গত পরশুর একটা ঘটনা থেকে সহজেই অনুমেয়।

সরকারের বিভিন্ন দপ্তর থেকে ১৪৮ জন কর্মকর্তা/ কর্মচারীকে প্রেষণে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল বিলুপ্ত দুর্নীতি দমন বুরোতে। পরবর্তিতে দুর্নীতি দমনের নামে নিজেদের আখের গোছানোর কাজটা তারা ভালোই করেছে। ২০০৮ সালে তাদেরকে স্বপদে ফেরত পাঠান হাসান মশহুদ চৌধুরী। কিন্তু এই ঘুষখোররা তাদের ঘুষ খাওয়া অব্যাহত রাখতে আদালতে মামলা ঠুকে দেয়। আর মাগীবাজদের দালাল পাড়া হয়ে ওঠা এই আদালত তা আমলে নিয়ে মামলাটি ২ বছর যাবৎ ঝুলিয়ে রাখে।

সম্প্রতি দুদকে ৮০ কর্মকর্তা নিয়োগ প্রত্রিয়া প্রায় শেষ করে এনে মৌখিক পরীক্ষার পর ফলাফল প্রকাশ করতে টালবাহানা শুরু করে দুদক। উদ্দেশ্য নুয়োগ বাণিজ্যের মধ্য দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া। অপরদিকে ঔ ঘুষকোরদের সাথে যোগ সাজশ করে তারা ঘুষখোরদের সময় দেয় আদালতে যাওয়ার। ফলে আদালত িনয়োগ পক্রিয়ায় স্থগিতাদেশ দিলে তারা একদিকে ঔ ঘুষখোরদের কাছ থেকে সুবিধা বাগিয়ে নেয় অপরদিকে যারা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে তার সাথে শুরু করে লেনদেনের দেনদরবার। এই তো আমাদের দুর্নীতি দমন কমিশন।

হায়রে দেশ! আমার চুতমারানির দেশ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।