আমি একজন সাধারণ মানুষ
লিখাটিকে খুব বেশী বড় করলাম না। বিরক্ত হলে আমার দোষ না।
যদি আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রাজনীতি দল প্রধান দল দুইটির (প্রধান দুইটার চামচামি না থাকলে অন্যগুলি লেজুর গুটিয়ে পালাত) জন্য না হয়ে দেশের জন্য হত তাহলে নিশ্চিত আজ এই মহিলা দুইজন এদেশে পরিবার তন্ত্র প্রতিষ্টা করতে পারতনা। কারন গত (স্বাধীনতা পুর্ব ও স্বাধীনতা পরবর্তী ৯২ পর্যন্ত ) সবগুলি সফল আন্দলোনেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তথা সারা দেশের ছাত্রদের অবদান ছিল সবেচেয়ে বেশী । কিন্তু এখন দেখা যায় একটা যুক্তিসংগত আন্দলোন করতে গেলে যখন যে দল ক্ষমতায় থাকে সে দলের লেজুরসদৃস্য- ছাত্র সংগঠনগুলি পুলিশের পাশাপাশি সরকারের পক্ষে কাজ করে।
আবার বিরুধী দল একটা অযুক্তিক বা দেশ বিরুধী আন্দলোন ডাকদিলে তার পক্ষ্য হয়ে দেশ বিরুধী কাজের প্রতি সহমত পোষণ করেন ঐ রাজনৈতকি দলের ছাত্র সংঘটনটি। ( দেশের কথা একটিবারও ভাবেনা) যা জাতির জন্য অতি দুঃখ জনক। দলীয় নেতার ব্যাক্তিগত সুবিধার জন্য তারা কাজ করেন। নেতারা যদি বলে দেশের উপর মলত্যাগ করতে, সবাই মিলে মলত্যাগ করা শুরু করে দেয় । একবারো দেশের কথা ভেবে নিজের দলের ভূল সিদ্ধন্তটির প্রতিবাদ করেনা।
একটি বিষয় দেখুন তত্বাবধায়ক সরকারের সময় সকল ছাত্ররা মিলে একসাথে আন্দলোন করেছে বলে সফল হয়েছিল। কিন্তু তখন যদি ছাত্রদের একটি বিড়াট অংশ সরকারের পক্ষ নিত তাহলে ঐ শিক্ষক ও ছাত্রদের অবস্থা কি হত। সেনাবাহীনি কি তখন তাদের সিদ্ধান্ত পাল্টাতো? ভেবে দেখেছেন সকলে ? নেতাদের ছেলে-মেয়েরা যাতে বিদেশ হতে ডিগ্রি নিয়ে এসে এদেশের নেতা হতে পারে তার জন্যই অত্যান্ত সুকৌশলে এদেশের শিক্ষাঙ্গনকে ও ছাত্রদেরকে সাময়িক ক্ষমতা ও টাকার লোভ দেখিয়ে সন্ত্রাসী হিসাবে গড়ে তোলে। যাতে তারা আর কোনদিন দেশ নিয়ে তাদের সুস্থচিন্তাধারার বিকাশ না ঘটাতে পারে।
আসলে আমরা ছাত্ররাই টাকার কাছে বা ক্ষমতার কাছে নিজেদের সত্তাকে বিকিয়ে দিচ্ছি ! দেশ রষাতলে যায় যাক।
আগে নিজের দল তার পরে অন্য কথা এই হল এখনকার ছাত্র রাজনীতি।
আমি নিশ্চত ছাত্ররা যখন দেশপ্রেমে আবার উদ্বোদ্ধ হবে তখন আমাদের দেশটি মালয়শিয়াকে ছাড়িয়ে যাবে।
যে লিখাতে এই মন্তব্যটি করেছিলাম তাহলঃ
একুশে বইমেলার গেইটে বড় করে একটা ব্যনার ঝুলাইতে চাই ও সরকার সহ সংশ্লিষ্টদের থাপরাইয়া জিগাইতে চাই, এমনটা কেন ? Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।