কিন্ত যে সাধেনি কভু জন্মভূমি হীত স্বজাতির সেবা যেবা করেনি কিঞ্চিত, জানাও সে নরাধম জানাও সত্বর অতীব ঘৃনীত সেই পাষন্ড বর্বর
রেস্টুরেন্ট ম্যানেজার হিরা (৩৬) তক্কে তক্কে ছিলেন বেশ কিছুদিন ধরেই। আকার ইঙ্গিতে নানাভাবে বোঝানোর পরও অপরপ সায় দিচ্ছিল না। রেস্টেুরেন্টের সুন্দরী ঝি (৩০) কোনও প্রলোভনের ফাঁদেই পড়ছে না!
কিন্তু চোরা না শুনে ধর্মের কাহিনী! অসৎ উদ্দেশ্যে অনড় থাকেন হিরা। এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার দিবাগত মধ্যরাতে ম্যানেজার সাহেব গোপনে পত্মীতলা উপজেলার হরিরামপুরে ওই ঝি’র বাসায় যান। এরপরে ঘরের টিন কেটে ভেতরে ঢুকে ধর্ষণের চেষ্টা চালান তাকে।
কিন্তু আগে থেকেই পুরো রণপ্রস্ততি নিয়ে রেখেছিলেন ময়না। তবে দুর্বল প্রতিপরে এই ভয়ংকর পরিকল্পনার কথা ঘুণারেও আঁচ করতে পারেননি হানাদার হিরা।
যখন বুঝলেন, তখন তার ভয়ার্ত আর্তচিৎকারে আশপাশের লোকজনও ঘটনা জেনে যায়। সঙ্গে রাখা ধারালো ব্লেডটি দিয়ে সময় মত ছোবল মারেন অসহায় সুন্দরী।
অঙ্গহানির যন্ত্রণা আর আচমকা অপ্রত্যাশিত আঘাতে হতবিহ্বল হিরা চমক কাটতেই ঝড়ের বেগে ঘর থেকে বের হয়ে যান।
এরপর এ দৌড়ে হোটেলে চলে আসেন।
কিন্তু রাতে অবস্থা খারাপের দিকে মোড় নিলে হিরাকে পতœীতলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন সহকর্মীরা। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় তাকে।
২ কন্যা সন্তানের জনক হিরার বাড়ি নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলা সদরে। তিনি পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকার মক্কা-মদিনা হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের ম্যানেজার।
ধামইরহাট উপজেলার লক্ষণপাড়ার স্বামী পরিত্যক্তা ৩ সন্তানের জননী সুন্দরী বাংলানিউজকে জানান, দীর্ঘদিন ধরে হোটেলের ম্যানেজার হিরা তার অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে তাকে কু-প্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন।
এদিকে এ ঘটনা এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। বুধবার সারদিন এটি ছিল টক অব দ্য টাউন।
সূত্র:বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।