তিউনেশিয়ায় সেক্যুলারপন্থী সরকার দেশটিতে গত প্রায় ৩০ বছর ধরে ব্যাপক লুটপাট চালিয়ে অবশেষে জনতার আন্দোলন ও বিপ্লবের মুখে পড়ে দেশ থেকে পালিয়ে গিয়ে সৌদি আরবে আশ্রয় নিয়েছেন। এই দেশটির সাথে কোনো কোনোভাবে বাংলাদেশের একটি মিল রয়েছে। সেখানকার ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায়-১৯৫৬ সালে ফ্রান্সের কাছ থেকে স্বাধীন হওয়ার আগে তিউনিশিয়ায় কঠোরভাবে সেক্যুলারিজম প্রতিষ্ঠা করা হয়। সেখানে স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা ও দীর্ঘদিনের প্রেসিডেন্ট হাবিব বুরগুইবা ছিলেন মনেপ্রাণে সেক্যুলার তিনি ইসলামকে রাষ্ট্রের জন্য একটা বড় হুমকি মনে করতেন। তাকে ১৯৮৭ সালে বর্তমান প্রেসিডেন্ট বিন আলী যিনি জনরোষে পালিয়েছেন - তিনি সাবেক ঐ প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে নিজে ক্ষমতা দখল করলেন। প্রথম দিকে তিনি কিছু মুসলিম নেতাদেরকে মুক্ত করে দিয়ে নির্বাচনের সুযোগ দিলেও পরে ইন্নাহদা নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেন এবং এর সমর্থকদের ধরে ধরে জেলে পুরলেন। এ ছাড়া, ইসলামের প্রতি যারাই একটু সহানভূতি দেখালেন তাদের ওপর চলল ভয়াবহ দমন-পীড়ন।কিন্তু শেষ পর্যন্ত তার পরিণতি কি হলো - এ বিষয়ে আমার কাছে একটি প্রবন্ধ খুব ভালো লেগেছে। প্রবন্ধটি আপনাদের সবার সাথে শেয়ার করার জন্য লিঙ্কটি দিলাম -
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।