কিছু বলার নাই
সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় তাদের সন্তানের সন্তানদের (নাতি-নাতনি) নিয়োগের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা।
সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
মন্ত্রিসভার সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবরা এতে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ তথ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রিসভার বৈঠকের সিদ্ধান্তগুলো সাংবাদিকদের জানান।
তিনি বলেন, সরকারি ও আধা-সরকারি এবং স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ৩০ শতাংশ কোটা বরাদ্দ রয়েছে।
কিন্তু এসব কোটা সন্তানদের দিয়ে পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না।
"এক্ষেত্রে সন্তান পাওয়া না গেলে সন্তানদের সন্তানকে (নাতি বা নাতনী) এ কোটার জন্য বিবেচনা করা হবে। মন্ত্রিসভার বৈঠকে সংস্থাপন মন্ত্রণালয় থেকে এ প্রস্তাবটি উপস্থাপন করা হলে তা অনুমোদন করা হয়", বলেন প্রেসসচিব।
বৈঠকে উপস্থিত একজন মন্ত্রী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, মন্ত্রিসভার বৈঠকে মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের অন্যান্য সদস্য যেমন ভাই-বোনের সন্তানদেরও এ সুবিধা দেওয়ার প্রস্তাব ছিলো(। কিন্তু মন্ত্রিসভা শুধু নাতি-নাতনীদের বিষয়টি অনুমোদন করেছে।
দেশের ছেলে-মেয়েদের মেধা ভিত্তিতে চাকরি না দিয়ে মুক্তি্যোদ্ধাদের নাতি-নাতনীদের চাকরি দিবে সরকার। হাসব না কান্না করমু বুঝতেছিনা
গুতা দিলেই নিউজ পাবেন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।