অনুতাপ নিপীড়িত ব্যাথিত জনের শক্তিধরে অস্ত্রধারী শত সিপাহের
কাজের চাপ আর ভাল লাগছেনা, একটা মানুষ এত কাজ করলে নিঃশ্বাস নেওয়ার সময় কোথায়।
যে চিন্তা সেই কাজ লিখে ফেল্লাম রিজাইন লেটার, স্বাক্ষর করে চেয়ার থেকে উঠব বসের রুমে জমা দেওয়ার জন্য।
এমন সময় পিছন থেকে একটা মেয়ে কন্ঠে আওয়াজ , আমি তমা আপনাদের কোম্পানীতে নতুন জয়েন করেছি। এই বলে হাতটা এগিয়ে দিল হাত মিলাতে, তেমন একটা আগ্রহ ছিলনা তার পরও ফরমালিটি রক্ষার জন্য হাতরা বারালাম।
নাহ চোখ দুটিকে আর বিশ্বাস করা গেলনা,
এই মেয়েকি এই পৃথিবীর কোন প্রাণী? মানুষ এত সুন্দর হয় কি করে?
কখন যে ময়েটি হাত ছাড়াবার জন্য চেষ্টা করছে কিছুই বুঝতে পারছিনা, শুধু এতটুকু বুঝতে পারলাম অফিসে সবাই হাসছে।
আর জমাদেয়া হলনা রিজাইন লেটার, এত সুন্দর একটা মেয়ে আমার পাশে বসলে কি করে চাকরি ছেড়ে চলে যায়।
শুরু হল আবার সেই পরিশ্রম, তবে এখনের কাজের মাঝে যেন একটা প্রাণ পাচ্ছি। কখন যে ঘড়ির কাটা ৭টার ঘড়ে পৌছে যাই কিছুই বুঝতে পারছি।
দিন যাচ্ছে ভালই লাগছে অন্য গ্রহের একটা মেয়ের সাথে।
মেয়েটার দুটি চোখে কিযে মায়া আছে, কিছুতেই চোখ ফিরানো যায়না।
হোকনা একটো পরিশ্রম তবু ভাল আছি, অফিস ছুটির পর আমি আর তমা একসাথে বাহির হচ্ছি হেটে চলছি বাসষ্টপ পর্যন্ত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।