মেন্টাল উন্ডস নট হিলিং লাইফ'স আ বিটার শেইম আই এম গোইং অফ দ্যা রেইলস অন আ ক্রেজি ট্রেইন !!
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হাজতখানায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও মিরপুরের বিএনপি ওয়ার্ড কাউন্সিলর চলচ্চিত্রের খলনায়ক মনোয়ার হোসেন ডিপজলকে রোববার রাতে একই কক্ষে রাখা হয়। ছোট্ট ওই কক্ষের মেঝেতে পাতা একটি বিছানায় রাত কাটে তাদের।
গোয়েন্দা সূত্র জানায়, রাতে এক বিছানাতেই থাকেন সাকা চৌধুরী ও ডিপজল।
ডিবি উত্তর বিভাগের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা রাতে বাংলানিউজকে জানান, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী গত দুইদিন ধরেই এই কক্ষে রাত কাটাচ্ছেন। আর রোববার ডিপজল জামিনে মুক্ত হয়ে আবার নাটকীয়ভাবে জেলফটকে আটক হন।
সন্ধ্যায় তাকেও নিয়ে আসা হয় গোয়েন্দা কার্যালয়ে।
গোয়েন্দা কার্যালয়ে একটি কক্ষের হাজত খানায় আরও আগেই অবস্থান নেন গাড়ি চোর চক্রের ৬ সদস্য। তাদের সঙ্গী হয়ে রয়েছেন আরো কয়েকজন আসামি।
আর শুক্রবার রাতে ওই হাজত খানায় গাড়িচোরদের দিয়ে গা মালিশ করানোয় সাকা চৌধুরীকে সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। শনিবার সকালেই তাকে পাশের একটি ছোট কক্ষে সরিয়ে নেওয়া হয়।
এ অবস্থায় ডিপজলের রাত কাটানোর জায়গাটি কোথায় হবে তা নিয়ে রোববার রাতে গোয়েন্দা দপ্তরের কর্তাব্যক্তিরা কিছুটা হলেও চিন্তাগ্রস্ত ছিলেন। তবে এর সমাধান দিলেন ডিপজল নিজে। সূত্র জানায়, সাকা চৌধুরীর সঙ্গে সময় কাটানোর ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেন চলচ্চিত্রের খলনায়ক এই বিএনপি-নেতা।
এছাড়া গোয়েন্দা কর্মকর্তারাও হাজতখানায় থাকা অন্যসব আসামিদের সঙ্গে না রেখে ডিপজলকে সাকা চৌধুরীর সঙ্গে রাখাটাই সুবিধাজনক মনে করেন।
কারণ হিসেবে গোয়েন্দা বিভাগের ওই কর্মকর্তা বলেন, এরা সুযোগ পেলেই অন্য আসামিদের দিয়ে শরীর ম্যাসাজ করানোর পাঁয়তারা চালান।
তাদের ওপর খবরদারি করেন। পুলিশ বা ডিবি হেফাজতে থাকাকালে এ ধরনের অন্যায় সুবিধা নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।