শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চ থেকে যে আন্দোলনের সূচনা হলো, তা তরুণদের সৃজনশীল নেতৃত্বের পরিচয় মেলে ধরেছে, কী যূথবদ্ধ সাহস, কী শাণিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা--যা জাগিয়ে তুলেছে সারাদেশ ও মানুষকে ! কী অহিংস এর শক্তি! অথচ এর বিপরীতে কী তাণ্ডব চালিয়ে পবিত্র মসজিদ তছনছ করা হলো, জাতীয় পতাকা পুড়িয়ে প্রেতনৃত্য নেচে শহীদ মিনার ভাঙা হলো, আর যারা তা করল, তার পরও--তাদের বিরুদ্ধে না দাঁড়িয়ে দৈনিকের তথাকথিত সম্পাদক বিভিন্ন মিথ্যার তকমা লাগিয়ে এই তরুণদের চরিত্র হরণে লিপ্ত হলেন ও হচ্ছেন! মনে হচ্ছে তিনি একমাত্র কলম-সৈনিক ও যোদ্ধা-সম্পাদক, ওনার শুধু চোখ আছে, বিবেক আছে, অন্য কোনো কলম-সৈনিক ও সম্পাদকের চোখ নেই--বিবেক নেই, এমন কি সাংবাদিকতার নৈতিকতা ও দায় নেই ! কিন্তু তার আচরণ দেখে মনে হচ্ছে তিনি একচক্ষু বিশিষ্ট ক্ষিপ্ত-হরিণ শুধু নন, তার হরিণ-শরীরটা যান্ত্রিক কলকব্জা দিয়ে তৈরী এক যন্ত্রবিশেষ, যে যন্ত্র দিয়ে সাংবাদিকতা হয় না, তার ভেতর দিয়ে বের হয় শুধু যান্ত্রিক আওয়াজ ! যে আওয়াজে অন্ধকারের কীটেরা উগ্র-মাতম তোলে এবং এরফলে হারিয়ে যায় মানবিক-বোধ, যা সমর্থন করতে পারেন না কোনো ধর্ম-সচেতন বিবেকবান মানুষ! তিনি না থাকুন, ধর্ম-সচেতন বিবেকবান মানুষ ও সাংবাদিক-সম্পাদকরা আছেন এ দেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শাণিত তরুণদের সাথেই । অন্যরা-তো আছেনই।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।