একখানা মতামত দিয়েন কিন্তু!!!!!!
জর্ডানের একটি ম্যাগাজিনে প্রকশিত প্রবন্ধে দিল্লি ইউনিভার্সিটির "সায়ন্স এন্ড টেকনোলজি" বিভাগের প্রধান ড. ম্যাংগোসাধা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত করেছেন যে, পেপসি এবং কোকাকোলার মৌলিক উপাদানের মধ্যে শুকুরের চর্বি অন্যতম। যা ক্যানসার এবং অন্যান্য মৃতু্য ঝুকি সম্পন্ন রোগের বিস্তারক।
বিশ্ববিদ্যালয় টি কোকাকোলা এবং পেপসি পানের প্রভাবের পরীক্ষা-নিরিক্ষা করে। এ ক্ষেত্রে এটা সন্দোহতীত ভাবে প্রমাণিত হয়েছে যে, এ পানীও দুটি পানের ফলে দ্রুত গতিতে হার্ট-এর সঞ্চাল বৃদ্ধি ও লো প্রেসার সৃষ্টি করে। গবেষণার মাধ্যমে এটাও প্রমাণিত হয়েছে যে, ৬ বোতল কোকাকোলা বা পেপসি পানের ফলে সাথে সাথে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
এ পানীয় দু'টি তে আরও যে ক্ষতিকারক রাসায়নিক দ্রব্য আছে তা হলো: কার্বনিক এসিড, ফসফরিক এসিড, সাইট্রিক এসিড। এগুলো দাঁত এবং শরীরের হাড়ের উপর মারাত্বক ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলে।
গবেষণাটি এটাও প্রমান করে যে, ক্যালসিয়াম বিহীন এ পানীয় দু'টি ব্লাডার ও কিডনীতেও মারাত্মক ক্ষতি সাধন করে। যা কিনা ডায়াবেটিকস এবং ক্ষতজনিত রোগের সাহায্য করে।
যারা কোকা কোলা এবং পেপসী পানে অভ্যস্থ তাদের হতাশ হবার কোন কারণ নেই।
হাতের কাছেই অন্য অনেক পাণীয় বিদ্যামান। তবে সব ধরণের ক্যামিকাল পাণীয় বর্জন করে, ফ্রেশ ফ্রুট জুস, ডাবের পানী, দুধ বা দূধ জাতীয় পাণীয় ব্যবহার করাই শরীরের জন্যে অতি উত্তম। এ গবেষণাটি এটাই পরামর্শ দিয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।