আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মনমোহন কাকা ইউনুস মামার পিছনে লাগতে যাইয়া নিজেই ফাইসা গেলেন

http://www.sonarbangladesh.com/blog/mdhasan/
মনমোহন কাকা ইউনুস মামার পিছনে লাগতে যাইয়া নিজেই ফাইসা গেলেন। ভারতে মোবাইল ফোন কোম্পানির লাইসেন্স বরাদ্দ নিয়ে ব্যাপক দুর্নীতির কেলেংকারি ফাঁসের পর এবার খাদ্যশস্য নিয়ে দেশটির উত্তর প্রদেশে ৩৫ হাজার কোটি রুপি কেলেংকারির একটি খবর পাওয়া গেছে। বাংলাদেশের গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ড. মোহাম্মদ ইউনূসের কথিত দুর্নীতি নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী কঠোর সমালোচনা করার একদিন পরই এ খবর প্রকাশিত হলো। ভারতের প্রধানমন্ত্রীই প্রথম বিদেশি সরকার প্রধান যিনি ড.ইউনূসের ঘটনার বিষয়ে মন্তব্য করেছেন। তবে, ভারতে এর আগে, কমনওয়েলথ গেমস ও কারগিল যুদ্ধে নিহত সেনাদের পরিবারের জন্য আবাসিক প্রকল্প, আদর্শ হাউজিং সোসাইটি নিয়ে দুর্নীতির খবর প্রকাশিত হয়েছে।

এ সব দুর্নীতির খবর ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিংয়ের 'মি ক্লিন' ভাবমূর্তিকে ব্যাপকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে বলে ভারতের সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে। এ ছাড়া, মোবাইল ফোনের লাইসেন্স বরাদ্দ নিয়ে দুর্নীতির সঙ্গে খোদ মনমোহন সিং জড়িত বলে অভিযোগ করেছে ভারতের প্রধান বিরোধী দল উগ্র হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় জনতা পার্টি বা বিজেপি। ভারতের বিরোধী দলগুলো মোবাইল ফোন কেলেংকারির বিষয়ে যৌথ তদন্তের দাবিতে ভারতীয় সংসদের কার্যক্রমকে গত তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে অচল করে রেখেছে। এ দিকে, উত্তর প্রদেশের খাদ্য কেলেংকারির সম্পর্কে ভারতের বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল জি নিউজের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ভারতে ২০১০ সালকে কেলেংকারির বছর হিসেবে স্মরণ করা হবে বলে মনে করা হচ্ছে। ভারতের উত্তর প্রদেশে অন্নপূর্ণা, মধ্য দিবসের আহারসহ নানা নামে দরিদ্র জনগোষ্ঠির মধ্যে বিতরণের জন্য খাদ্যশস্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছিল।

কিন্তু উত্তর প্রদেশের অন্তত ৩১টি জেলার জন্য বরাদ্দ করা খাদ্যশস্য দরিদ্র জনগোষ্ঠির কাছে বিনামূল্যে বা নামমাত্র মূল্যে বিতরণ করা তো হয়নি বরং এ সব খাদ্যশস্য উত্তর প্রদেশের বাইরে এমনকি বাংলাদেশ ও নেপালসহ কয়েকটি প্রতিবেশি দেশে পাচার করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ভারতের কেন্দ্রীয় ও রাজ্য কর্মকর্তারা এ দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন এবং খাদ্যশস্য পাচারের এ ঘটনা ২০০১ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত চলেছে। হায়রে ছ্যাচ্চোর জাত নিজেদের ঠিক না করে আবার অন্য দেশের দিকে তাকায়।
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.