পাওয়ার অব পিপল স্ট্রংগার দেন দি পিপল ইন পাওয়ার। http://mhcairo.blogspot.com/
অবশেষে মুখ খুললেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী। ড. ইউনুসকে নিয়ে বিশ্বে এত হৈচৈ কিন্তু স্বদেশের নেতারা এবিষয়ে স্পষ্ট কোন বক্তব্য দিচ্ছেন না। নোবেল প্রাপ্তি নিয়ে দেশের আলেম সমাজ অনেক কিছু বললেও নেতৃস্থানীয় ব্যাক্তি বর্গ কোন মন্তব্যই করেন নি। আজ যখন তিনি ফাঁদে পরছেন ঠিক তখনই মুখ খুললেন শেখ হাসিনা এবং বললেন গরিবের রক্ত খেলে ধরাও খেতে হয়।
আমার প্রশ্ন, যদি শেখ হাসিনা জেনেই থাকেন ড.ইউনুস গরিবের রক্ত চুষছেন, তবে কেন এতদিন নিশ্চুপ??
------------------
বিস্তারিতঃ
গরিবের রক্ত খেলে ধরাও খেতে হয় : ড. ইউনূসের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে গ্রামীণ ব্যাংকের জন্য দেয়া বিদেশি অর্থ অন্য ফান্ডে স্থানান্তরের অভিযোগের সূত্র ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গরিব মানুষের রক্ত চুষে খেলে ধরাও খেতে হয়। মানুষের সঙ্গে ধোঁকাবাজি সমর্থনযোগ্য নয়—মন্তব্য করে তিনি বলেন, ধোঁকাবাজি বেশিদিন চলে না তা আবারও প্রমাণিত হয়েছে।
বিদেশ থেকে প্রাপ্ত গ্রামীণ ব্যাংকের অর্থ অন্য ফান্ডে সরানোর বিষয়ে নরওয়ের টেলিভিশনে প্রচারিত প্রামাণ্যচিত্রের খবর দেশের মিডিয়ায় প্রকাশ এবং এ বিষয়ে ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের পরস্পরবিরোধী বক্তব্যের সূত্র ধরে সরকারের অবস্থান জানতে চাইলে গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন। রাশিয়া, বেলজিয়াম ও জাপানে ১২ দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের অর্জন সম্পর্কে সাংবাদিকদের অবহিত করতে গতকাল প্রধানমন্ত্রীর এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকরা, বিভিন্ন চ্যানেলের কর্তাব্যক্তি, মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর দুই উপদেষ্টা ও সংসদ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে তার সরকারের অর্জন, বিরোধী দলের কর্মকাণ্ড, বিনিয়োগকারীদের জন্য সুযোগ-সুবিধা, যানজট, বিমানের ফ্লাইট, সংসদকে কার্যকর করা, ওয়ান-ইলেভেনসহ বিভিন্ন বিষয়ে একাধিক প্রশ্নের জবাব দেন।
সংবাদ সম্মেলনে বিরোধী দলকে সংসদে ফিরে এসে সব ইস্যুতে কথা বলার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে, জাতীয় স্বার্থে যে কোনো সমালোচনা করুন বাধা দেয়া হবে না। ব্যক্তি স্বার্থ, দলীয় স্বার্থকে বড় করে দেখবেন না, জাতীয় স্বার্থে রাজনীতি করুন। দেশে সহনশীল ও সুষ্ঠুধারার রাজনীতি ফিরে আসুক।
ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপের মাধ্যমে জনগণকে কষ্ট দেবেন না। জনগণের সম্পদ ধ্বংস করবেন না। আসুন, বাংলাদেশকে বিশ্বসভায় মর্যাদার আসনে অভিষিক্ত করতে আমরা যার যার অবস্থান থেকে একযোগে কাজ করে যাই। ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে ঐক্যবদ্ধভাবে ‘দিনবদলের’ সংগ্রামে অংশ নেই।
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা আরও বলেন, বাংলাদেশ অনেক কিছুতে দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে।
জনগণের টাকা নিয়ে ভোজবাজির খেলার এটাও একটা দৃষ্টান্ত। দরিদ্র মানুষকে ঋণ দিয়ে অর্থ চুষে খাওয়া। দরিদ্র মানুষকে দেখিয়ে শুধু টাকা নিয়ে আসা হয়েছে। কোথাও তো দরিদ্র মানুষের উন্নয়ন হয়নি। তিনি বলেন, দরিদ্র মানুষের সেবার নামে বিদেশ থেকে আনা অর্থের কেউ কিছু পায় না, যা পাওয়ার তিনিই (ইউনূস) পান।
বাংলাদেশের মানুষকে গিনিপিগের মতো ব্যবহার করা হয়েছে। দরিদ্রকে লালন করা হয়েছে। আমি কখনোই এটা সমর্থন করিনি; বরং বিভিন্ন সময়ে এর প্রতিবাদ করেছি।
গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারি শেয়ার ৬০ শতাংশ থেকে কমে ২৫ শতাংশে নেমে আসা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের সরকারি অংশও ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিজের দখলে নিয়ে নিয়েছেন। গ্রামীণ ব্যাংক আসলেই সরকারি ব্যাংক; কিন্তু এটাকে এমনভাবে কব্জা করা হয়েছে যেন মনে হয় এটি একজনের ব্যক্তি সম্পত্তি।
উনি পারলে সরকারকে শূন্য করতে চান।
ড. ইউনূসের প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বিরোধীদলীয় নেতা সম্পর্কেও মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, আমরা জানতাম ভাঙা সুটকেস ও ছেঁড়া গেঞ্জির কথা। কিন্তু এখন অনেক সম্পদ বেরিয়ে এসেছে। ট্রাক ট্রাক মালামাল সরিয়ে বাড়ি খালি করা হচ্ছে।
এক বাড়ির মালামাল ১০ বাড়িতে তোলা হচ্ছে। তাও শেষ হচ্ছে না। শুধুই নিচ্ছেন আর নিচ্ছেন। এরও তদন্ত হওয়া দরকার। তিনি বলেন, বাংলাদেশে সবকিছুই নিজের দখলে নেয়ার একটি সংস্কৃতি চালু হয়েছে।
বিরোধীদলীয় নেতাও ব্যক্তি স্বার্থে রাজনীতি করছেন। বাড়ির জন্য হরতাল দিচ্ছেন।
বিরোধীদলীয় নেতার ক্যান্টনমেন্টের বাড়ির জন্য যে ধরনের ‘ভালোবাসা’ ড. ইউনূসেরও গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতি তেমন ভালোবাসা মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গ্রামীণ ব্যাংক জনগণের সম্পত্তি। কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংককে ভালোবেসে নিজের করা হচ্ছে। ইউনূস সাহেব গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতি ভালোবাসায় পড়ে গেছেন।
তিনি বলেন, ইউনূস সাহেব কর না দেয়ার জন্যই এটা করেছেন। বাংলাদেশের প্রাপ্য যেন বাংলাদেশকে না দেয়া হয় সে জন্য তার এ ট্রিক্স।
বিদেশি অর্থ সরানোর বিষয়টি তদন্তের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, বিদেশি অর্থ অন্য তহবিলে সরানোর অভিযোগের ব্যাপক তদন্ত করা হবে। গরিব মানুষ নিঃস্ব হচ্ছে। ভালো ভালো কথা বলে গরিব মানুষের রক্ত চুষে খাওয়া হচ্ছে।
এখন অনেক কিছুই বেরিয়ে আসবে।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সমঝোতার মধ্য দিয়ে তহবিল সরানো দোষের কিছু নয়—বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা সবাই চাই বাংলাদেশের সুনাম রক্ষা হোক এবং অর্থমন্ত্রীও তাই চেয়েছেন।
পল্লী ফোনের প্রসঙ্গ তুলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রথমে বলা হয়েছিল গ্রামের মহিলারা ফোনের ব্যবসা করে স্বাবলম্বী হতে পারবে। আমিও প্রথমে উত্সাহিত হয়েছিলাম। কিন্তু পরে কোনো মহিলাকে তো দেখলাম না গ্রামীণফোনের ব্যবসা করতে।
তিনি অভিযোগ করেন, যারা টাকা পাওয়ার তারাই টাকা লুটপাট করে নিচ্ছে। গ্রামের মহিলাদের কোনো উন্নতি হয়নি। এ ব্যাপারেও তদন্ত হওয়া দরকার বলে মন্তব্য করেন তিনি।
প্রসঙ্গত মঙ্গলবার নরওয়ের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রচারিত এক প্রামাণ্যচিত্রে শান্তিতে নোবেল জয়ী ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে গ্রামীণ ব্যাংকের কোটি কোটি ডলার নিয়মবহির্ভূতভাবে অন্য তহবিলে সরানোর অভিযোগ তোলা হয়। বিষয়টি নিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম শুক্রবার উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, ইউনূস বাংলাদেশের জন্য একটি মডেল এবং সরকার এ বিষয়ে বিস্তারিত খোঁজখবর নিচ্ছে। পরদিন শনিবার আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ সিলেটে বলেন, ড. ইউনূস যে ‘দুর্নীতিবাজ’ তা আবারও প্রমাণিত হলো। একই দিন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, সমঝোতার মধ্য দিয়ে তহবিল সরানো দোষের কিছু নয়।
প্রধানমন্ত্রী উন্নত দেশ গঠনে সবাইকে ব্যক্তি স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে জাতীয় স্বার্থে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আসুন আমরা নিজ নিজ অবস্থান থেকে বা ঐক্যবদ্ধভাবে জাতীয় স্বার্থে কাজ করি। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত দেশ গড়তে চাই—এটাই আমাদের দিনবদলের অঙ্গীকার।
সেনানিবাসে খালেদা জিয়ার ছেড়ে আসা বাড়িটি কী করা হবে—জানতে চাওয়া হলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটি সামরিক বাহিনীর সম্পত্তি। তারাই সিদ্ধান্ত নেবে তাদের সম্পত্তি কীভাবে ব্যবহার করবে।
কার বিরুদ্ধে হরতাল প্রশ্ন করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোর্টের বিরুদ্ধে হরতাল, না সরকারের বিরুদ্ধে হরতাল। এ সম্পত্তি নিয়ে সরকার আদালতে যায়নি। তিনি (বেগম জিয়া) নিজেই আদালতে গেছেন।
আদালতের রায় তাকে মেনে নিতেই হবে। কোর্টে রায় দেয়া হয়েছে।
‘বিগত ওয়ান-ইলেভেন থেকে রাজনীতিবিদরা কোনো শিক্ষা নেননি’—এমন প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশে অনেক ঝড় এসেছে। কিন্তু ঝড় এলেও কেউ জনগণকে টলাতে পারেনি। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের পর যে আদর্শ ও লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি ছিল সে লক্ষ্যে এখন দেশ এবং সরকার এগিয়ে চলেছে।
সম্প্রতি রাশিয়া, বেলজিয়াম ও জাপান সফরকে অত্যন্ত ফলপ্রসূ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সফরে তিনটি দেশের নেতারাই বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা এবং গতিশীল নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন এবং তাদের সহযোগিতা জোরদার করারও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
যানজট নিরসনে জাপান সরকার সহযোগিতায় আগ্রহ প্রকাশ করেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাপান আমাদের শুধু ঘনিষ্ঠ বন্ধু রাষ্ট্রই নয়, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন অংশীদার। পদ্মা সেতু নির্মাণে আমাদের কিছুটা অর্থ সঙ্কট ছিল। আমার সফরের সময় জাপানের প্রধানমন্ত্রী স্বতঃস্ফূর্তভাবেই এ সেতু নির্মাণে অতিরিক্ত আরও ১০০ মিলিয়ন ডলার দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এর আগে তারা ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
এখন তারা ৪০০ মিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি দিলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি বিদেশে যেখানেই যাই, সেখানেই দেশের ইতিবাচক ভাবমর্যাদা তৈরির চেষ্টা করি। বিশেষ করে ব্যবসা-বাণিজ্যের ইতিবাচক বিষয়টি তুলে ধরি। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে বাংলাদেশে অর্থনৈতিক আঞ্চলিক শিল্পপার্ক স্থাপনের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। কারণ এর আগে ইপিজেড স্থাপন হলেও বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির দৃষ্টান্ত খুব একটা সুখকর নয়।
এছাড়া জাপান-বাংলাদেশের মধ্যে সরাসরি বিমানের ফ্লাইট চালুর বিষয়েও সরকার সিদ্ধান্ত নেবে।
তিনি বলেন, রাশিয়া সফরকালে সেন্ট পিটার্সবার্গে সে দেশের প্রধানমন্ত্রী ভদ্মাদিমির পুতিনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বাংলাদেশে নতুন বিদ্যুেকন্দ্র স্থাপন এবং পুরনো বিদ্যুেকন্দ্র সংস্কারে সহযোগিতা দেয়ার আহ্বান জানালে তিনি এ ব্যাপারে সহযোগিতার আশ্বাস দেন। এছাড়া রূপপুরে পারমাণবিক বিদ্যুেকন্দ্র স্থাপন বিষয়েও আমাদের মধ্যে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বেলজিয়াম সফরকালে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্টরা বাংলাদেশকে বৈশ্বিক উষ্ণতার বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা করার জন্য পর্যাপ্ত অর্থ সহায়তা দেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে আরও সুদৃঢ় করতে পূর্ণ সমর্থনের কথাও জানান তারা।
বাংলাদেশের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাণিজ্য বৃদ্ধির আগ্রহ প্রকাশের পাশাপাশি ইউরোপীয় ইউনিয়নের ৭ বিলিয়ন ইউরো সংবলিত ‘ফাস্ট স্টার্ট ফান্ড’ থেকে বাংলাদেশকে সহায়তা দেয়ার বিষয়েও তারা প্রতিশ্রুতি দেন।
সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী তার ত্রিদেশীয় সফর নিয়ে বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেন লিখিত বক্তব্যে। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর দু’পাশে উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, এলজিআরডিমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও তথ্যমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ। সংবাদ সম্মেলন শেষে সবাইকে প্রধানমন্ত্রী মধ্যাহ্নভোজে আপ্যায়িত করেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।