আমি, কথা কম -কাজ বেশীতে বিশ্বাসী......
ইউনূসের নোবেল প্রাপ্তি এবং সাম্প্রতিক কর্মকান্ড নিয়ে কয়েকদিন ধরে সংবাদ মাধ্যমসহ সারাদেশে আলোচনার শেষ নেই। অবশ্য তিনদিন পর গ্রামীন তার জবাব দেয়ার চেষ্টা করছে । আমি মনে-প্রাণে কামনা করি ইউনূস এবং তার প্রতিষ্টান বিশুদ্ধতা প্রমান করুক । এতে আমারা জাতি হিসাবে কলঙ্কমুক্ত থাকতে পারি। অবশ্য সরকার যদি আগেই তাঁর ৭ হাজার ডলার ব্যয়ের জবাবদিহি নিশ্চিৎ করতো তাহলে এই অবস্হার মখোমুখি হতে হয় না।
জাতি হিসাবেও আমাদের বিব্রত হতে হয় না। প্রিভেনশান ইজ দ্যা ব্যাটার দেন কিউর । তাই আমার আজকরে আলোচনা নব্য নোবেল প্রত্যাশী মতিউর রহমানের সামাজিক কার্যক্রম নিয়ে।
প্রথম আলো সারা দেশে শুরু করতে যাচ্ছে গনিত উত্সবের নামে এক ব্যবসা। কোমলমতি শিশুদের নিয়ে ব্যপক আলোচনা এবং প্রচারের মাধ্যমে এ গণিত উত্সব ।
গণিতবিদ কোথায় ? এ উত্সব ? না কী টাকা হরিলোটের মাধ্যম। গণিত উত্সব কীভাবে বলব । সারাদেশের কোনো অনুষ্টানেই তো কোনো স্কুল কলেজের গণিত শিক্ষকদের দেখি না। ছাত্রদের কথা বাদই দিলাম।
পরীক্ষার আয়োজক ,খাতা মূল্যায়ণ-কারী কিংবা প্রশ্ন প্রণয়নকারী কেউ গণিতের সাথে সম্পৃক্ত না।
সরকার কি বিষয়টা দেখবে না ?ডাচ্ বাংলা কত টাকা দিল আর আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড কত টাকা দিল তা কথিয়ে দেখা উচিৎ ।
শুধো গণিত নয় ,আরো কত ফান্ডের নামে প্রথম আলো টাকা আনছে বিদেশ থেকে তা অডিট করা উচিৎ । এই যেমন , এসিড সন্ত্রাস ,মাদক প্রতিরোধ ,দূর্নীতি প্রতিরোধ ,ভাষা প্রতিযোগ ,বাল্য বাবাহ রোধ আরো কত কী ।
আর এসবই করা হচ্ছে নোবেল পুরস্কারের আশায়। আমরা চাই তিঁনি নোবেল পান কিন্তু তা দেশের মানুষকে অন্ধকারে রেখে কেন ? তাই সরকারের উচিৎ এখনই তাঁর জবাবদিহি নিশ্চিৎ করা ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।