নতুন প্রযুক্তিতে এমআইটির গবেষকরা কোলনের অবস্থা জানতে ‘ফটোমেট্রিক স্টেরিও অ্যান্ডোসকপি’ ব্যবহার করেন। এ প্রক্রিয়ায় বিভিন্নধরনের আলো এবং সফটওয়্যার কোলনের চারপাশের অবস্থা নির্ণয়ে থ্রিডি ম্যাপ তৈরিতে সহায়তা করে। গবেষকদের দাবি নতুন উদ্ভাবিত ইমেজিং টেকনোলজি ক্যান্সারের পূর্বাবস্থা নির্ণয়ে সহায়ক হবে।
গবেষকরা পরীক্ষামূলকভাবে কোলন ক্যান্সার শনাক্ত করতে মাদ্রিদে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালাবেন। তারা জানিয়েছেন, নিভুল অ্যান্ডোসকপি নির্ণয়ে নতুন হার্ডওয়ার ও সফটওয়্যার সংযোজন করা হয়েছে।
২০১৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ক্যান্সার ইন্সটিটিউটের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, কোলন ক্যান্সার ও রেক্টাল ক্যান্সারে ৫০,৮৩০ জন মারা যান। এ ছাড়া এক লাখ দুই হাজার ৪৭৮ জনের দেহে কোলন ক্যান্সারের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। আগে থেকেই কোলন ক্যান্সার শনাক্ত করা গেলে মৃত্যুহার কমানো সম্ভব।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।