কপট ধার্মিক, ভীরু- ভন্ড, রাজাকার এবং তাদের বংশধরদের এই ব্লগে প্রবেশ নিষেধ
মানব হয়ে এমনই এক দেশে জন্ম নিয়েছি যেখানে মানুষ হয়ে বসবাস করা কঠিন। বিড়াল, কুকুর, জন্তু জানোয়ার হয়ে জন্ম নিলে কোন কথা ছিলো না। প্রচলিত ধার্মিক হয়ে জন্ম নিলে তো একেবারে পোয়াবারো! মানুয়ের উপযোগী কি আছে বাংলাদেশে?
অন্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা, জীবনের নিরাপত্তার মতো মৌলিক অধিকার কতজনে পাচ্ছে? আর যারা পাচ্ছে তারা কতোটুকু পাচ্ছে? প্রচলিত ধার্মিকরা যেভাবে ধর্মের কথা গলা ফাটিয়ে, চিৎকার করে প্রচার করতে পারে মানবতাবাদীরা তা পারে না। এমনকি সংখ্যালঘু অন্য ধর্মের লোকও তা পারে না!
গে রাইট আজ উন্নত বিশ্বে স্বীকৃত এমনকি প্রতিবেশী ভারতেও। কিন্তু আমাদের দেশে এ বিষয়ে কোন শব্দই শুনা যায় না! আমাদের দেশে কি গে বা সমকামী নেই! গে কথাটা শুনলে অনেকে নাক সিটকায়।
কিন্তু আমি বুঝিনা কেনো। দুজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষ পুরুষ পুরুষ বা নারী নারী যাই হোক না কেনো তারা যদি একত্রে থাকতে চায় তাতে অন্য মানুষের বা রাষ্টের অসুবিধা কোথায়? আমি তো দেখি তাতে দেশের মঙ্গলই নিহিত। জনসংখ্যার ভারে হেলে পড়া দেশ দম ছাড়ার সুযোগ পাবে। নাকি সে সুযোগ দিতে নারাজ ভন্ড ধার্মিকরা! দেশকে ডুবিয়ে স্বার্থদ্বোর আর কতদিন চলবে?
হাজারও সমস্যায় তলিয়ে যাওয়া দেশ নিয়ে বছরের পর বছর লিখলেও লিখা শেষ হবে না। কারণ সমস্যা সমাধানের কোন উদ্যোগ নেই।
সমস্যা দিন দিন বাড়ছে বৈ কমছে না। তবে আমি বিশ্বাস করি জনগন শিক্ষিত হলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যেতো। শিক্ষা মানে পাঁচ মিনিটে কলম ধরে বিশ মিনিটে নিজের নাম লেখা নয়।
গতরাত থেকে আমার মন ভালো নেই। তাই আজ আর নয়।
ভালো থাকুন সব্বাই!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।