কপট ধার্মিক, ভীরু- ভন্ড, রাজাকার এবং তাদের বংশধরদের এই ব্লগে প্রবেশ নিষেধ
একদা বি এন পি যখন ক্ষমতায় ছিল বেহুদা তখন তথ্যমন্ত্রী ছিল। এরপরে যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলো বিটিভি'র অবস্থা দেখে তখন সে বলেছিলো, " রেডিও টিভিকে স্বায়ত্বশাসন না দিয়ে ভুল করেছি!"খালেদা যখন ক্ষমতায় শাসন বিভাগ থেকে বিচার বিভাগকে সে আলাদা করেনি। আদালতের মুখ দিয়ে নিজেদের কথা বলানোর জন্যে! আজ সেই আদালত তার কথা বলে না!
তত্বাবধায়ক সরকারের আমলে রুপকথার গল্পের মতো খালেদা বাক্স পেটরা নিয়ে ঘাটে অপেক্ষা করছিল সোনার তরী ভেড়ার আশায়। দেশ ছেড়ে যাচ্ছে অথচ তখনও সে কাঁদেনি অথচ আজ একটা বাড়ির জন্য তার কত কষ্ট! বুক ফাঁটা কান্না!!
এটা ঠিক হাসিনা অনেক সাহসী এবং দেশ প্রমিক। পক্ক রাজনীতিকও।
তাই তার কাছ থেকে সহনশীলতা এবং উদারতা একটু বেশী আশা করেছিলাম আমরা। কিন্তু সেও খালেদার মতো নীচু মনের পরিচয় দিলো। রাজনীতি তাদের কাছে ব্যবসা। একবার লাভ আবার লস। কিন্তু আমরা জনগনরা চিরলসের ভাগী!
সরকার পাল্টাবে।
খালেদা একদিন এ বাড়ি ফিরে পারে। তাদের রেষারেষির ফলে জনগনের বারোটা বাজে, হয় গরীব জনগনের পয়সার শ্রাদ্ধ! বিচার বিভাগ স্বাধীন হয়েছে কিন্তু বিচারকরা পরাধীন! তারা স্বেচ্ছায় দাসত্ব বরণ করেছে! মেরুদন্ডহীন বিচারকরা রকের মতো না হয়ে শোলা বা শ্যাওলার মতো ভেসে বেড়ায়। বর্তমান এবং ভবিষ্যতের সুযোগ সুবিধার আশায়। অবসরে যাওয়ার পরে দলীয় রাজনীতিতে যোগ দিয়ে জনগনকে আরও মোটা বাঁশ দেওয়ার আশায়।
গন্ডারের চামড়া গায়ে জড়িয়ে, মোটা মগজের অধিকারী জনগন তুচ্ছ লাভের আশায় হাসিনা খালেদার পেছনে পেছনে ঘুরে দেশের বারোটা বাজাচ্ছে।
ভবিষ্যতের কথা ভাবছে না। ভাবছে না তাদের সন্তানদের কথা। জনগন সচেতন হলে হাসিনা খালেদা পালাবার পথ পাবেনা। কিন্তু জনগন কি সচেতন হবে? কবে!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।