আমার ব্যক্তিগত ব্লগ
কোলকাতায় খেতে গিয়ে অনেক চেনা নাম দেখলাম। যেমন খুশবু, ধানসিড়ি, প্রিন্স, কে এফ সি, ডমিনাস ইত্যাদি। এগুলো সবই তাহলে ইন্টারন্যাশনাল রেস্টুরেন্ট!
এদের মধ্যে কে এফ সি আর ডমিনাস এ খেতে ভাল লেগেছে। ডমিনাসে পিজজার সাথে হার্বসের কিছু ছোট প্যাকেটও দেয়। এগুলো সত্যিই টেস্ট বাড়িয়ে দেয়।
আমি কিছু নিয়ে এসেছিলাম। নুডলস এ মিশিয়ে দেখলাম, খেতে খুবই ভাল লাগে। কে এফ সির একটা সেট মেনু আছে, যেটা বাংলাদেশে নেই। ওটার সাথে ৫স্টার চকলেটও দেয়। শাফিন এই আইটেম খুবই আনন্দের সাথে খেয়েছে।
মারকুইস রোডে রাধুনী রেস্টুরেন্টে মনে হয়েছে দাম একটু কম রাখে। তবে ঝাল বেশি দেয়। আমি যেহেতু ঝাল বেশি খেতে পারিনা, আমার একটু কষ্ট হয়েছে খেতে। এদের কাঠের সিড়িটা শাফিন খুব পছন্দ করেছে। আমরা যখন খাচ্ছিলাম, শাফিন সুযোগ বুঝে নিজে নিজে সিড়ি বেয়ে উঠার চেস্টা করছিল।
তবে কয়েক ধাপ যেতেই সামহোয়্যার আউট ধরে এনেছে।
আমরা বিখ্যাত আমিনিয়ার বিরিয়ানি খেয়ে দেখেছি। নিকো পার্কের ওয়াটার গার্ডেনে খেয়েছি ঝোলা বাটুরা, মন্দ নয়। সবচেয়ে বেশি খেয়েছি রাস্তার ধারে লেবুর সরবত, ৩ টাকা গ্লাস, খেতে ভাল। পানি পুরি টেস্ট করে দেখেছি।
সাউথ ইন্ডিয়ান ফুডের মধ্যে ২টো মেনু খেয়ে দেখেছি। একটা ছিল ফুল মেনুর লান্চ। এখানে লুচি, পাপর, ভাত থেকে শুরু করে পোলাও, লেবু ভাত, ডাল, সব্জি, টক দই, ফালুদা সব ছিল, সাথে নিয়েছিলাম লাচ্ছি। প্লেইন লাচ্ছিটাই খেতে বেশি ভাল লেগেছে। আর খেয়ে দেখেছি মসালা দোসা।
খুবই ভাল লেগেছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।