নাহিন
ধারা বাহিক ভাবে ইভটিজিং সহ বিভিনন সামাজিক বিষয় নিয়ে ব্লগ :
ইভটিজার সামাজিক সমস্যা থেকে আমাদের জাতীয় সমস্যায় যে ভাবে রূপধারন করছে তাতে বাঁধা দেয়ার সহজ কোন পথ নেই , তাই জাতীয় সমস্যার গুরুত্ব দিয়ে তা কি ভাবে প্রতিরোধ করা যায় তা নিয়ে সরকার সাধারন মানুষ থেকে শুরু করে রাষ্টের প্রধান কে অগ্যনী ভূমিকা পালন করতে হবে।
ইভটিজিং এর সুত্র বের করে তার পর ব্যবস্থা নিতে হবে । তবে বর্তমানে নারীর সাধীনতা / সমান অধিকার নিয়ে নরীকমী , মানবাধিকার সংস্থারা যে সব অজুহাত দাড় করাচ্ছেন তার জন্যই এই ইভটিজিং এর মাত্রা দিন দিন বাডছে।
সব যায়গায় সমান অধিকার:
এটার কোন বিত্তি আছে, পবিত্র ইসলামে নারীকে প্ুরুষের চেয়ে বেশি মর্যাদা দিয়েছে। তাকে বানিয়েছে পরিবারের চেয়্যারম্য পুরুষ রা হল মেম্বার।
পুরুষ এবং নারীকে একে অন্যের আকষিব করে সৃষ্টি করা হয়েছে। যে খানে যে কোন মূহুর্তে তা অবশ্যই আকর্ষিত হবে কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। তাহলে বুঝতে হবে মেয়েদের এভাবে অবাদে চলাফেরা টাই হল ইভটিজার এর প্রকৃত কারন্
আমরা যারা মুসলিম তারা অবশ্যই স্বীকার করতে হবে কুরআন হাদীশের প্রত্যেকটি বাণীকে তা পালন করতে হবে। আমরা কি করছি , আমরা তার বিরুদ্বে কথা বলছি নারী কেন চার দেয়ালের মধে আবধ্য থাকবে , কেন রাস্তায় চলাফেরার সময় পর্দ করতে হবে? তাহলে বুঝতে হবে আমাদের মাঝে ইসলাম কতটুকু আছে।
ছেলেরা ইভটিজার, এটি অবশ্যই স্বীকার্য।
এজন্য তাদেরকে কঠোর হস্তে দমন করা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীসহ আমাদের সকলের কর্তব্য।
পাশাপাশি এ কথাও কি স্বীকার করতে হবেনা যে, যে সব মেয়েরা তাদের পোশাক-পরিচ্ছদের মাধ্যমে যুবকদেরকে আকৃষ্ট করছে (ইভটিজিং করতে বাধ্য করছে), তারাও ইভটিজার? তারা হাই, হ্যালো, কিংবা শিশ দিয়ে টিজ না করলেও কি তাদের পোশাক-পরিচ্ছদের মাধ্যমে ছেলেদেরকে টিজ করছে না?
নাহিন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।